হবিগঞ্জ ০৮:২৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৭ মে ২০২৫, ২৪ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo চুনারুঘাটে ন্যাশনাল ট্রাভেলস্ ও আশরাফ ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরসের উদ্যোগে পবিত্র হজ্ব সেমিনার Logo চুনারুঘাটে আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ও হাসনাত আব্দুল্লাহ’র উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন Logo মাধবপুরে কৃষকের ধান কেটে দিলেন আনসার ও ভিডিপির সদস্যরা Logo মাওলানা রইসের হত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে চুনারুঘাটে ছাত্রসেনার প্রতিবাদ সভা ও ভিক্ষোভ মিছিল Logo মাধবপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সেক্রেটারী আতিক চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার Logo চুনারুঘাট প্রেসক্লাবে লন্ডন ক্যামডেনের মেয়র সমতা খাতুনকে সংবর্ধনা Logo চুনারুঘাটে মেধাবী শিক্ষার্থী ও লন্ডনের মেয়র সমতা খাতুনকে নাগরিক সংবর্ধনা Logo চুনারুঘাটে বিচার শালিসে প্রতিপক্ষের হামলায় বিচারকসহ আহত ৫ Logo লাভ অ্যান্ড গান্স মাফিয়া টেলস”-এ বাংলাদেশি সংগীতশিল্পী লিটন শেখ Logo চুনারুঘাটের আমকান্দি গ্রামে সরকারি রাস্তা দখলের অভিযোগ

বাহুবল হাসপাতালের বাবুর্চির বিরুদ্ধে রান্নাঘরের দর্জা বন্ধ করে নিরীহ এক ব্যক্তিকে মারধোরের অভিযোগ

বাহুবল হাসপাতালের বাবুর্চি মোঃ আবু লেইছের বিরুদ্ধে রান্নাঘরের দর্জা বন্ধ করে স্থানীয় নিরীহ বজলু মিয়া নামে এক ব্যক্তিকে মারধোরের অভিযোগ উঠেছে।

এ ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল রবিবার রাত প্রায় ৭ টার দিকে হাসপাতালের রান্নাঘরে।

হাসপাতাল ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন যাবত বাহুবল হাসপাতালে বাবুর্চির কাজ করে আসছেন আবু লেইছ নামে এক ব্যক্তি।তিনি প্রায় সময়ই হাসপাতালে রোগীদের জন্য রান্নার কাজ বিভিন্ন লোক দিয়ে করে থাকেন।

প্রতিদিনের মতো গতকালও রান্নার কাজ করানোর কথা বলে বরইউড়ি গ্রামের মৃত কাছন মিয়ার ছেলে বজলু মিয়া(৩০)কে খবর দিয়ে নিয়ে আসেন।কাজ শেষ হওয়ার পর বজলু মিয়া বকেয়া টাকা চাইতে গেলে তার সাথে কথা-কাটাকাটি শুরু করে আবু লেইছ।

এক পর্যায়ে বজলু মিয়াকে আবু লেইছ মিয়া ও তার ছেলে আবু সাঈদ হাসপাতালের রান্নাঘরের দর্জা বন্ধ করে মারধোর শুরু করেন।এসময় বজলু মিয়ার শোর-চিৎকার শুনে হাসপাতালের স্টাফ ও আশপাশের লোকজন এগিয়ে এসে আহত অবস্থায় বজলু মিয়াকে বাবুর্চি আবু লেইছ ও তার ছেলে আবু সাঈদের বন্দিদশা থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে চিকিৎসা করানো হয়।

এব্যাপারে ভুক্তভোগী বজলু মিয়ার ভাই ফজলু মিয়ার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, বাবুর্চি আবু লেইছ সম্পর্কে আমাদের বোন জামাইহয়,সে গতকাল বিকেলে আমার বড় ভাই বজলু মিয়াকে হাসপাতালের রান্নার কথা বলে খবর দিয়ে নিয়ে আসে।

আমার ভাই কাজ শেষ হওয়ার পর বকেয়া টাকা সহ দৈনিক মজুরির টাকা চাইতে গেলে তাকে আবু লেইছ ও তার ছেলে আবু সাঈদ মিলে হাসপাতালের রান্নাঘরের দর্জা বন্ধ করে হত্যার উদ্দেশ্য মারধোর করে। সে বাঁচার জন্য শোর-চিৎকার শুরু করলে বিভিন্ন তাকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে চিকিৎসা করান।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাক্তার মোঃ মিজানুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ঘটনাটি শুনেছি আহত বজলু মিয়াকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

খন্দকার আলাউদ্দিন

হ্যালো, আমি খন্দকার আলাউদ্দিন, আপনাদের চার পাশের সংবাদ দিয়ে আমাদের সহযোগিতা করুন।

চুনারুঘাটে ন্যাশনাল ট্রাভেলস্ ও আশরাফ ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরসের উদ্যোগে পবিত্র হজ্ব সেমিনার

বাহুবল হাসপাতালের বাবুর্চির বিরুদ্ধে রান্নাঘরের দর্জা বন্ধ করে নিরীহ এক ব্যক্তিকে মারধোরের অভিযোগ

আপডেট সময় ১২:৩৭:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

বাহুবল হাসপাতালের বাবুর্চি মোঃ আবু লেইছের বিরুদ্ধে রান্নাঘরের দর্জা বন্ধ করে স্থানীয় নিরীহ বজলু মিয়া নামে এক ব্যক্তিকে মারধোরের অভিযোগ উঠেছে।

এ ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল রবিবার রাত প্রায় ৭ টার দিকে হাসপাতালের রান্নাঘরে।

হাসপাতাল ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন যাবত বাহুবল হাসপাতালে বাবুর্চির কাজ করে আসছেন আবু লেইছ নামে এক ব্যক্তি।তিনি প্রায় সময়ই হাসপাতালে রোগীদের জন্য রান্নার কাজ বিভিন্ন লোক দিয়ে করে থাকেন।

প্রতিদিনের মতো গতকালও রান্নার কাজ করানোর কথা বলে বরইউড়ি গ্রামের মৃত কাছন মিয়ার ছেলে বজলু মিয়া(৩০)কে খবর দিয়ে নিয়ে আসেন।কাজ শেষ হওয়ার পর বজলু মিয়া বকেয়া টাকা চাইতে গেলে তার সাথে কথা-কাটাকাটি শুরু করে আবু লেইছ।

এক পর্যায়ে বজলু মিয়াকে আবু লেইছ মিয়া ও তার ছেলে আবু সাঈদ হাসপাতালের রান্নাঘরের দর্জা বন্ধ করে মারধোর শুরু করেন।এসময় বজলু মিয়ার শোর-চিৎকার শুনে হাসপাতালের স্টাফ ও আশপাশের লোকজন এগিয়ে এসে আহত অবস্থায় বজলু মিয়াকে বাবুর্চি আবু লেইছ ও তার ছেলে আবু সাঈদের বন্দিদশা থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে চিকিৎসা করানো হয়।

এব্যাপারে ভুক্তভোগী বজলু মিয়ার ভাই ফজলু মিয়ার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, বাবুর্চি আবু লেইছ সম্পর্কে আমাদের বোন জামাইহয়,সে গতকাল বিকেলে আমার বড় ভাই বজলু মিয়াকে হাসপাতালের রান্নার কথা বলে খবর দিয়ে নিয়ে আসে।

আমার ভাই কাজ শেষ হওয়ার পর বকেয়া টাকা সহ দৈনিক মজুরির টাকা চাইতে গেলে তাকে আবু লেইছ ও তার ছেলে আবু সাঈদ মিলে হাসপাতালের রান্নাঘরের দর্জা বন্ধ করে হত্যার উদ্দেশ্য মারধোর করে। সে বাঁচার জন্য শোর-চিৎকার শুরু করলে বিভিন্ন তাকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে চিকিৎসা করান।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাক্তার মোঃ মিজানুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ঘটনাটি শুনেছি আহত বজলু মিয়াকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।