হবিগঞ্জ ০৭:৪০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo চুনারুঘাটে ট্রাকের ধাক্কায় ছিটকে পড়ে মোটরসাইকেল আরোহী পর্যটকের মৃত্যু Logo অসুস্থ সাবেক কৃতি ফুটবলার আকছিরের পাশে চুনারুঘাট উপজেলা ফুটবল একাডেমি  Logo আহম্মদাবাদ ইউনিয়নে বিজয় দিবসের আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সম্পন্ন Logo শহীদ মিনারে আহম্মদাবাদ ইউনিয়ন বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের শ্রদ্ধা নিবেদন Logo সীমান্তের ত্রাস গণধর্ষণ মামলার আসামী আবুল গ্রেপ্তার Logo চুনারুঘাটে  স্ত্রীর যৌতুক মামলায় বিয়ে পাগল স্বামী গ্রেপ্তার Logo নবাগত ইউএনওর সাথে চুনারুঘাট প্রেসক্লাবের পরিচিত সভা ও মতবিনিময় Logo মাধবপুরে বিএনপির কর্মী সভা Logo ইউএনও’র পরিচিতি সভা বর্জন করলেন চুনারুঘাটে কর্মরত সাংবাদিকবৃন্দ Logo শায়েস্তাগঞ্জে অর্থনৈতিক শুমারির কাজে জনপ্রতিনিধি ও আ’লীগ-ছাত্রলীগ নেতাকর্মী!

অচেতন করে  ৫ম শ্রেনীর এক ছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ

বন্ধুকে সঙ্গে করে মিষ্টি  নিয়ে বন্ধুর  বাড়িতে বেড়াতে যান বিল্লাহ মিয়া  (৩৬)। সেখানে যাওয়ার আগেই তাঁরা  চেতনানাশক ঔষধ  গুঁড়ো করে মিশিয়ে দেন মিষ্টির  সঙ্গে। তা খেয়ে সবাই ঘুমিয়ে পড়লে ওই সুযোগে বন্ধুর মেয়ে   ৫ম  শ্রেণি পড়ুয়া স্কুল ছাত্রী (১২) কে  ধর্ষণ করে বিল্লাল ও তার বন্ধু ফরহাদ ।

এ ঘটনায় অভিযুক্ত বিল্লাহ সহ দুই জনের বিরুদ্ধে ১৭ আগস্ট চুনারুঘাট থানায় ধর্ষনের মামলা রুজু হয়েছে ।  মামলার আসামিরা হলেন, চুনারুঘাট পৌরসভার  ৩নং ওয়াডস্থ নয়ানী এলাকার বহু অপকর্মের হোতা  তাউছ মিয়ার পুত্র বিল্লাল মিয়া (৩৬)  ও তার বন্ধু পাইকপাড়া ইউনিয়নের নোয়াবাদ এলাকার ফরহাদ মিয়া (৩০)।

তারা বর্তমানে পলাতক রয়েছেন।  এর আগে ১২ আগস্ট রাত ১০টায় উপজেলার বাঘমারা  ঘটনা ঘটলেও মামলা দায়ের পর ঘটনাটি প্রকাশ পায়। মামলাটি  দায়ের করেন নির্যাতিতার মা।  তিনি মামলায় লিখেন   আমার ৩ মেয়ে ও ১ ছেলে। ভিকটিম  (১২)  ছোট মেয়ে। সে পাইকপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫ম শ্রেণিতে লেখাপড়া করে। লম্পট বিল্লালের  বাড়ি ও আমাদের বাড়ি পাশাপাশি গ্রামে।

বিল্লাল মিয়া এলাকার চিহ্নিত ডাকাত  । তাহার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা- আদালতে বিচারাধীন। অনেক নারীর ইজ্জত লুটেছে। ফরহাদ মিয়া  বিল্লাল মিয়ার অপকর্মের সহযোগি।  বিল্লাল মিয়া ও ফরহাদ মিয়া প্রায়সময়ই আমার স্বামীর সাথে আমাদের বাড়িতে আসা-যাওয়া করিত এবং আমার স্বামীর বন্ধু ।

সেই সুবাদে ঘটনার কিছুক্ষণ পূর্বে  বিল্লাল মিয়া ও ফরহাদ মিয়া একটি মিষ্টির কার্টুন হাতে নিয়া আমাদের ঘরে আসে। তখন আমার ১ ছেলে ও অপর ২ মেয়ে বাড়িতে ছিল না। দুই বন্ধু  আমাদের সাথে বিভিন্ন আলাপ-আলোচনার পর আমাদেরকে মিষ্টি খাওয়ার জন্য মিষ্টির কার্টুন হইতে মিষ্টি বাহির করিয়া দেয়।

তখন আমি ও আমার মেয়ে  ভিকটিম ও আমার স্বামী বিল্লালের  দেওয়া মিষ্টি খাই। মিষ্টি খাওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই আমাদের প্রকট ঘুমের ভাব অনুভব হইলে, আমরা আমাদের বিছানায় শুইয়ে পড়ি। এই সুযোগে বিল্লাল মিয়া ও  ফরহাদ  মিয়া আমার মেয়ে ভিকটিমকে পাজাকোলা করিয়া আমার বসতঘরের উত্তর পাশের রুমে নিয়া খাটের উপর ফেলে  আমার মেয়েকে অজ্ঞান অবস্থায়  জোরপূর্বক রাতভর  ধর্ষণ করে।

এই সময় আরও কয়েকজন  আমার বসতঘরের সামনের দরজায় দাঁড়াইয়া পাহারা দেয়।  ঘটনার পরের দিন  সকালে একে একে সবাই জ্ঞান ফিরে পান। একপর্যায়ে প্রতিবেশীরা ওই বাড়ির চার সদস্যকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান। পরে মুমূর্ষু অবস্থায় হবিগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন।

চিকিৎসক সবাইকে ছেড়ে দিলেও মেয়েটির অবস্থা এখনও  উন্নত হয়নি। অর্থাভাবে উন্নত চিকিৎসা হচ্ছেনা। তাই বাধ্য হয়ে  চুনারুঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ফের  ভর্তি করা হয়েছে। এখনও শিশুটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় কাতরাচ্ছে।

ভিকটিমের পিতা রিক্সা চালক জানান, আমার সঙ্গে তারা চলা ফেরা করতো সঠিক কিন্তু তারা  এমন সর্বনাশ করবে আমি ভাবতে পারিনি।  তারা আমাকে দুইটি মিষ্টি খাওয়ায় এর পর আমার স্ত্রী ও অবুঝ মেয়েকে খাওয়াইয়া ধর্ষণ করে আমি তাদের কঠিন বিচার চাই।

ভিকটিমের মা’ বলেন,  আমরা সবাই অজ্ঞান ছিলাম  হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকাবস্থায় আমার জ্ঞান ফিরলে, আমার মেয়ে আমার নিকট ঘটনা বিস্তারিত বলে। লম্পট  বিল্লাল মিয়া ও ফরহাদ মিয়া আমার স্বামীর সাথে আমাদের বাড়িতে আসা-যাওয়ার সুবাদে এবং আমাদের সরলতার সুযোগে অসৎ উদ্দেশ্যে মিষ্টির সাথে চেতনানাশক ঔষধ মিশিয়ে আমাদেরকে মিষ্টি খাওয়াইয়া অচেতন করে।

পরে  আমার বসতঘরে আমার মেয়েকে  জোরপূর্বক ধর্ষণ করে  সর্বনাশ করেছে। অনেক রক্তক্ষরণ হয়েছে আমি বিল্লাহ সহ জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।  হাসপাতালে কথা হয়  ভিকটিমের সঙ্গে। ঘটনা জিজ্ঞেস করতেই হাউমাউ করে কেঁদে উঠে শিশুটি। পরে সেদিন রাতের  নির্যাতনের বর্ননা দেয়।

শিশুটি জানায়,  তারা আমাকে অনেক কষ্ট দিয়েছে।  বিল্লাল ও তার পরিবার ওই এলাকার প্রভাবশালী৷ তারা নিরীহ মানুষের উপর অনেক অত্যাচার নিপিড়ন করে,   তাদের বিরুদ্ধে কেহ প্রতিবাদ ও মামলা করতে সাহস পায়না।

যদি কেহ মুখ খুলে,  তাহলে তাদেরকে করা হয় নির্যাতন। অনেকে ভয়ে মামলাও করেননা, মামলা করলেও তাদের অত্যাচারে  সেচ্ছায় মামলা তুলেনিতে  বাধ্য হন। শিশুটি আরও জানায়, মামলার খবর পেয়ে আমাদের আবারও হুমকি দিয়ে আসছে বিল্লাল সহ তার লোকজন।

তারা প্রশাসনের  সহযোগিতা কামনা করছেন। এবিষয়ে শনিবার  চুনারুঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি হিল্লোল রায় জানান, মামলা রুজু হয়েছে জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত আছে।

অপর একটি সূত্র জানায়,  তার বিরুদ্ধে এলাকায় চুরি, ডাকাতি, ধর্ষণ সহ বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে সে আন্ত জেলা ডাকাত দলের সদস্য।  কিন্তু তার ভয়ে কেউ অভিযোগ করেনা।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

খন্দকার আলাউদ্দিন

হ্যালো, আমি খন্দকার আলাউদ্দিন, আপনাদের চারিপাশের সংবাদ দিয়ে আমাদের সহযোগিতা করুন।
জনপ্রিয় সংবাদ

চুনারুঘাটে ট্রাকের ধাক্কায় ছিটকে পড়ে মোটরসাইকেল আরোহী পর্যটকের মৃত্যু

অচেতন করে  ৫ম শ্রেনীর এক ছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ

আপডেট সময় ১২:৪৮:৪৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৪

বন্ধুকে সঙ্গে করে মিষ্টি  নিয়ে বন্ধুর  বাড়িতে বেড়াতে যান বিল্লাহ মিয়া  (৩৬)। সেখানে যাওয়ার আগেই তাঁরা  চেতনানাশক ঔষধ  গুঁড়ো করে মিশিয়ে দেন মিষ্টির  সঙ্গে। তা খেয়ে সবাই ঘুমিয়ে পড়লে ওই সুযোগে বন্ধুর মেয়ে   ৫ম  শ্রেণি পড়ুয়া স্কুল ছাত্রী (১২) কে  ধর্ষণ করে বিল্লাল ও তার বন্ধু ফরহাদ ।

এ ঘটনায় অভিযুক্ত বিল্লাহ সহ দুই জনের বিরুদ্ধে ১৭ আগস্ট চুনারুঘাট থানায় ধর্ষনের মামলা রুজু হয়েছে ।  মামলার আসামিরা হলেন, চুনারুঘাট পৌরসভার  ৩নং ওয়াডস্থ নয়ানী এলাকার বহু অপকর্মের হোতা  তাউছ মিয়ার পুত্র বিল্লাল মিয়া (৩৬)  ও তার বন্ধু পাইকপাড়া ইউনিয়নের নোয়াবাদ এলাকার ফরহাদ মিয়া (৩০)।

তারা বর্তমানে পলাতক রয়েছেন।  এর আগে ১২ আগস্ট রাত ১০টায় উপজেলার বাঘমারা  ঘটনা ঘটলেও মামলা দায়ের পর ঘটনাটি প্রকাশ পায়। মামলাটি  দায়ের করেন নির্যাতিতার মা।  তিনি মামলায় লিখেন   আমার ৩ মেয়ে ও ১ ছেলে। ভিকটিম  (১২)  ছোট মেয়ে। সে পাইকপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫ম শ্রেণিতে লেখাপড়া করে। লম্পট বিল্লালের  বাড়ি ও আমাদের বাড়ি পাশাপাশি গ্রামে।

বিল্লাল মিয়া এলাকার চিহ্নিত ডাকাত  । তাহার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা- আদালতে বিচারাধীন। অনেক নারীর ইজ্জত লুটেছে। ফরহাদ মিয়া  বিল্লাল মিয়ার অপকর্মের সহযোগি।  বিল্লাল মিয়া ও ফরহাদ মিয়া প্রায়সময়ই আমার স্বামীর সাথে আমাদের বাড়িতে আসা-যাওয়া করিত এবং আমার স্বামীর বন্ধু ।

সেই সুবাদে ঘটনার কিছুক্ষণ পূর্বে  বিল্লাল মিয়া ও ফরহাদ মিয়া একটি মিষ্টির কার্টুন হাতে নিয়া আমাদের ঘরে আসে। তখন আমার ১ ছেলে ও অপর ২ মেয়ে বাড়িতে ছিল না। দুই বন্ধু  আমাদের সাথে বিভিন্ন আলাপ-আলোচনার পর আমাদেরকে মিষ্টি খাওয়ার জন্য মিষ্টির কার্টুন হইতে মিষ্টি বাহির করিয়া দেয়।

তখন আমি ও আমার মেয়ে  ভিকটিম ও আমার স্বামী বিল্লালের  দেওয়া মিষ্টি খাই। মিষ্টি খাওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই আমাদের প্রকট ঘুমের ভাব অনুভব হইলে, আমরা আমাদের বিছানায় শুইয়ে পড়ি। এই সুযোগে বিল্লাল মিয়া ও  ফরহাদ  মিয়া আমার মেয়ে ভিকটিমকে পাজাকোলা করিয়া আমার বসতঘরের উত্তর পাশের রুমে নিয়া খাটের উপর ফেলে  আমার মেয়েকে অজ্ঞান অবস্থায়  জোরপূর্বক রাতভর  ধর্ষণ করে।

এই সময় আরও কয়েকজন  আমার বসতঘরের সামনের দরজায় দাঁড়াইয়া পাহারা দেয়।  ঘটনার পরের দিন  সকালে একে একে সবাই জ্ঞান ফিরে পান। একপর্যায়ে প্রতিবেশীরা ওই বাড়ির চার সদস্যকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান। পরে মুমূর্ষু অবস্থায় হবিগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন।

চিকিৎসক সবাইকে ছেড়ে দিলেও মেয়েটির অবস্থা এখনও  উন্নত হয়নি। অর্থাভাবে উন্নত চিকিৎসা হচ্ছেনা। তাই বাধ্য হয়ে  চুনারুঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ফের  ভর্তি করা হয়েছে। এখনও শিশুটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় কাতরাচ্ছে।

ভিকটিমের পিতা রিক্সা চালক জানান, আমার সঙ্গে তারা চলা ফেরা করতো সঠিক কিন্তু তারা  এমন সর্বনাশ করবে আমি ভাবতে পারিনি।  তারা আমাকে দুইটি মিষ্টি খাওয়ায় এর পর আমার স্ত্রী ও অবুঝ মেয়েকে খাওয়াইয়া ধর্ষণ করে আমি তাদের কঠিন বিচার চাই।

ভিকটিমের মা’ বলেন,  আমরা সবাই অজ্ঞান ছিলাম  হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকাবস্থায় আমার জ্ঞান ফিরলে, আমার মেয়ে আমার নিকট ঘটনা বিস্তারিত বলে। লম্পট  বিল্লাল মিয়া ও ফরহাদ মিয়া আমার স্বামীর সাথে আমাদের বাড়িতে আসা-যাওয়ার সুবাদে এবং আমাদের সরলতার সুযোগে অসৎ উদ্দেশ্যে মিষ্টির সাথে চেতনানাশক ঔষধ মিশিয়ে আমাদেরকে মিষ্টি খাওয়াইয়া অচেতন করে।

পরে  আমার বসতঘরে আমার মেয়েকে  জোরপূর্বক ধর্ষণ করে  সর্বনাশ করেছে। অনেক রক্তক্ষরণ হয়েছে আমি বিল্লাহ সহ জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।  হাসপাতালে কথা হয়  ভিকটিমের সঙ্গে। ঘটনা জিজ্ঞেস করতেই হাউমাউ করে কেঁদে উঠে শিশুটি। পরে সেদিন রাতের  নির্যাতনের বর্ননা দেয়।

শিশুটি জানায়,  তারা আমাকে অনেক কষ্ট দিয়েছে।  বিল্লাল ও তার পরিবার ওই এলাকার প্রভাবশালী৷ তারা নিরীহ মানুষের উপর অনেক অত্যাচার নিপিড়ন করে,   তাদের বিরুদ্ধে কেহ প্রতিবাদ ও মামলা করতে সাহস পায়না।

যদি কেহ মুখ খুলে,  তাহলে তাদেরকে করা হয় নির্যাতন। অনেকে ভয়ে মামলাও করেননা, মামলা করলেও তাদের অত্যাচারে  সেচ্ছায় মামলা তুলেনিতে  বাধ্য হন। শিশুটি আরও জানায়, মামলার খবর পেয়ে আমাদের আবারও হুমকি দিয়ে আসছে বিল্লাল সহ তার লোকজন।

তারা প্রশাসনের  সহযোগিতা কামনা করছেন। এবিষয়ে শনিবার  চুনারুঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি হিল্লোল রায় জানান, মামলা রুজু হয়েছে জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত আছে।

অপর একটি সূত্র জানায়,  তার বিরুদ্ধে এলাকায় চুরি, ডাকাতি, ধর্ষণ সহ বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে সে আন্ত জেলা ডাকাত দলের সদস্য।  কিন্তু তার ভয়ে কেউ অভিযোগ করেনা।