হবিগঞ্জ ০৯:৪৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫, ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo চুনারুঘাটে যুবলীগ নেতা ইউপি সদস্য রমজানের নেতৃত্বে অভৈধভাবে মাটি ও বালু উত্তোলনে বাঁধা দেয়ায় কুপিয়ে জখম Logo Logo বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের যাত্রাবাড়ি থানার হত্যার ঘটনায় হবিগঞ্জের ১৫৯ জন আওয়ামীলীগ নেতাদের বিরুদ্ধে মামলা Logo হবিগঞ্জ জেলা মৎস্যজীবী লীগের সভাপতি জুয়েল সেনাবাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার Logo চুনারুঘাটে ঔষধ বিক্রির পাওয়ানা টাকা চাওয়ায় পিতা-পুত্র মিলে রিপ্রেজেন্টেটিভ নাছির কে মারধর Logo শায়েস্তাগঞ্জ নুরপুর ইউনিয়ন যুবদলের ইফতার মাহফিল Logo বানিয়াচংয়ে ৬ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণ, দুই কিশোর আটক Logo আহম্মদাবাদ ইউনিয়ন জামায়াতের রমজানের তাৎপর্য শীর্ষক আলোচনা ও ইফতার মাহফিল সম্পন্ন Logo লাখাইয়ে স্ত্রীর দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে ডির্ভোসি প্রেমিকার অনশন Logo চুনারুঘাটে এক স্কুলছাত্রীকে উত্ত্যক্ত করায় শ্রমিকের ৬ মাসের কারাদণ্ড
প্রথম নারী ইউপি চেয়ারম্যানের পাশাপাশি তিনি দেশের প্রথম কোন নারী দুটি ইউনিয়ন পরিষদেরের চেয়ারম্যান

দেশের প্রথম নারী ইউপি চেয়ারম্যান শামছুন নাহার চৌধুরীর মৃত্যু 

চুনারুঘাটের দেওরগাছ ইউনিয়ন পরিষদের দুই বারের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শামসুন্নাহার চৌধুরী (৬৩) মারা গেছেন।
আজ শুক্রবার আছর নামাজের পর জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। এর আগে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ঢাকার বারডেম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
মৃত্যুকালে তিনি স্বামী, সন্তানসহ আত্মীয়স্বজন ছাড়াও অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
মৃত্যুর আগে দীর্ঘদিন সিঙ্গাপুর, ভারতসহ বিভিন্ন জায়গায় চিকিৎসা নিয়েছেন তিনি। শামছুন নাহার চুনারুঘাট উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আবু তাহেরের স্ত্রী ।
এছাড়াও তিনি চুনারুঘাট উপজেলার মিরাশী ইউপির একবার ও দেওরগাছ ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ২ বার চেয়ারম্যান নির্বাহিত হন।
প্রথম স্বামী ইউপি চেয়ারম্যান মরহুম চুনু চৌধুরীর মৃত্যুর পর ১৯৮৮ সালে প্রথমে মিরাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। যাহা সারা দেশে তখন তিনিই ছিলেন প্রথম নারী ইউপি চেয়ারম্যান। পাশাপাশি তিনি দেশের প্রথম কোন নারী দুটি ইউনিয়ন পরিষদের তিনবার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করে গেছেন।
সেই থেকে রাজনীতিতে শুরু করেন। ১৯৯৩ সালে তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন।
শামছুন্নাহার চৌধুরী ৩ বার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি নানা সামাজিক দায়িত্ব পালন করেছেন।
পেয়েছেন অতিশ দীপঙ্কর জয়িতাসহ নানা পুরস্কার। হয়েছেন জেলার শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যান। কাজ করেছেন নারী উন্নয়নে।
তার মৃত্যুতে সুশীল সমাজ, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন শোক প্রকাশ করেছে।
আপলোডকারীর তথ্য

খন্দকার আলাউদ্দিন

হ্যালো, আমি খন্দকার আলাউদ্দিন, আপনাদের চারিপাশের সংবাদ দিয়ে আমাদের সহযোগিতা করুন।
জনপ্রিয় সংবাদ

চুনারুঘাটে যুবলীগ নেতা ইউপি সদস্য রমজানের নেতৃত্বে অভৈধভাবে মাটি ও বালু উত্তোলনে বাঁধা দেয়ায় কুপিয়ে জখম

প্রথম নারী ইউপি চেয়ারম্যানের পাশাপাশি তিনি দেশের প্রথম কোন নারী দুটি ইউনিয়ন পরিষদেরের চেয়ারম্যান

দেশের প্রথম নারী ইউপি চেয়ারম্যান শামছুন নাহার চৌধুরীর মৃত্যু 

আপডেট সময় ১১:৪৩:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৫
চুনারুঘাটের দেওরগাছ ইউনিয়ন পরিষদের দুই বারের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শামসুন্নাহার চৌধুরী (৬৩) মারা গেছেন।
আজ শুক্রবার আছর নামাজের পর জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। এর আগে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ঢাকার বারডেম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
মৃত্যুকালে তিনি স্বামী, সন্তানসহ আত্মীয়স্বজন ছাড়াও অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
মৃত্যুর আগে দীর্ঘদিন সিঙ্গাপুর, ভারতসহ বিভিন্ন জায়গায় চিকিৎসা নিয়েছেন তিনি। শামছুন নাহার চুনারুঘাট উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আবু তাহেরের স্ত্রী ।
এছাড়াও তিনি চুনারুঘাট উপজেলার মিরাশী ইউপির একবার ও দেওরগাছ ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ২ বার চেয়ারম্যান নির্বাহিত হন।
প্রথম স্বামী ইউপি চেয়ারম্যান মরহুম চুনু চৌধুরীর মৃত্যুর পর ১৯৮৮ সালে প্রথমে মিরাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। যাহা সারা দেশে তখন তিনিই ছিলেন প্রথম নারী ইউপি চেয়ারম্যান। পাশাপাশি তিনি দেশের প্রথম কোন নারী দুটি ইউনিয়ন পরিষদের তিনবার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করে গেছেন।
সেই থেকে রাজনীতিতে শুরু করেন। ১৯৯৩ সালে তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন।
শামছুন্নাহার চৌধুরী ৩ বার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি নানা সামাজিক দায়িত্ব পালন করেছেন।
পেয়েছেন অতিশ দীপঙ্কর জয়িতাসহ নানা পুরস্কার। হয়েছেন জেলার শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যান। কাজ করেছেন নারী উন্নয়নে।
তার মৃত্যুতে সুশীল সমাজ, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন শোক প্রকাশ করেছে।