হবিগঞ্জ ০৪:১০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩১ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo মুড়ারবন্দ তাজদারে মাদীনা সুন্নী যুব সংঘের উদ্যোগে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী পালিত Logo জুলাই শহীদ স্মৃতি গোল্ডকাপ টুর্নামেন্টকে সামনে রেখে চুনারুঘাট ফুটবল একাদশের জার্সি উন্মোচন Logo ‘বিউটিফুল চুনারুঘাট’ এর ব্যতিক্রমি উদ্যোগ সৌন্দর্য বর্ধনে একহাজার বৃক্ষরোপণের পরিকল্পনা Logo মাধবপুরে সেনাবাহিনীর অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার, দুই কারবারি গ্রেফতার Logo চুনারুঘাটে ছাত্রশিবিরের উদ্যোগে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা প্রদান Logo আইএফআইসি ব্যাংক এবং শক্তি ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে “হার পাওয়ার” শীর্ষক স্বাস্থ্য বিষয়ক কর্মশালা Logo চুনারুঘাটে দিনে-দুপুরে সাদাবালু চুরির সময় জনতার হাতে আটক-১ Logo বাহুবল নবীগঞ্জের পর এবার চুনারুঘাটে বিএনপির ঝাড়ু মিছিল Logo নির্মাণ শেষের আগেই ২ বার ধসে পড়লো মডেল মসজিদের ছাদ Logo চুনারুঘাটে চুরি হওয়া কাঠ উদ্ধার করেছে বন বিভাগ
প্রথম নারী ইউপি চেয়ারম্যানের পাশাপাশি তিনি দেশের প্রথম কোন নারী দুটি ইউনিয়ন পরিষদেরের চেয়ারম্যান

দেশের প্রথম নারী ইউপি চেয়ারম্যান শামছুন নাহার চৌধুরীর মৃত্যু 

চুনারুঘাটের দেওরগাছ ইউনিয়ন পরিষদের দুই বারের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শামসুন্নাহার চৌধুরী (৬৩) মারা গেছেন।
আজ শুক্রবার আছর নামাজের পর জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। এর আগে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ঢাকার বারডেম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
মৃত্যুকালে তিনি স্বামী, সন্তানসহ আত্মীয়স্বজন ছাড়াও অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
মৃত্যুর আগে দীর্ঘদিন সিঙ্গাপুর, ভারতসহ বিভিন্ন জায়গায় চিকিৎসা নিয়েছেন তিনি। শামছুন নাহার চুনারুঘাট উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আবু তাহেরের স্ত্রী ।
এছাড়াও তিনি চুনারুঘাট উপজেলার মিরাশী ইউপির একবার ও দেওরগাছ ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ২ বার চেয়ারম্যান নির্বাহিত হন।
প্রথম স্বামী ইউপি চেয়ারম্যান মরহুম চুনু চৌধুরীর মৃত্যুর পর ১৯৮৮ সালে প্রথমে মিরাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। যাহা সারা দেশে তখন তিনিই ছিলেন প্রথম নারী ইউপি চেয়ারম্যান। পাশাপাশি তিনি দেশের প্রথম কোন নারী দুটি ইউনিয়ন পরিষদের তিনবার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করে গেছেন।
সেই থেকে রাজনীতিতে শুরু করেন। ১৯৯৩ সালে তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন।
শামছুন্নাহার চৌধুরী ৩ বার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি নানা সামাজিক দায়িত্ব পালন করেছেন।
পেয়েছেন অতিশ দীপঙ্কর জয়িতাসহ নানা পুরস্কার। হয়েছেন জেলার শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যান। কাজ করেছেন নারী উন্নয়নে।
তার মৃত্যুতে সুশীল সমাজ, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন শোক প্রকাশ করেছে।
আপলোডকারীর তথ্য

খন্দকার আলাউদ্দিন

হ্যালো, আমি খন্দকার আলাউদ্দিন, আপনাদের চার পাশের সংবাদ দিয়ে আমাদের সহযোগিতা করুন।

মুড়ারবন্দ তাজদারে মাদীনা সুন্নী যুব সংঘের উদ্যোগে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী পালিত

প্রথম নারী ইউপি চেয়ারম্যানের পাশাপাশি তিনি দেশের প্রথম কোন নারী দুটি ইউনিয়ন পরিষদেরের চেয়ারম্যান

দেশের প্রথম নারী ইউপি চেয়ারম্যান শামছুন নাহার চৌধুরীর মৃত্যু 

আপডেট সময় ১১:৪৩:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৫
চুনারুঘাটের দেওরগাছ ইউনিয়ন পরিষদের দুই বারের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শামসুন্নাহার চৌধুরী (৬৩) মারা গেছেন।
আজ শুক্রবার আছর নামাজের পর জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। এর আগে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ঢাকার বারডেম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
মৃত্যুকালে তিনি স্বামী, সন্তানসহ আত্মীয়স্বজন ছাড়াও অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
মৃত্যুর আগে দীর্ঘদিন সিঙ্গাপুর, ভারতসহ বিভিন্ন জায়গায় চিকিৎসা নিয়েছেন তিনি। শামছুন নাহার চুনারুঘাট উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আবু তাহেরের স্ত্রী ।
এছাড়াও তিনি চুনারুঘাট উপজেলার মিরাশী ইউপির একবার ও দেওরগাছ ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ২ বার চেয়ারম্যান নির্বাহিত হন।
প্রথম স্বামী ইউপি চেয়ারম্যান মরহুম চুনু চৌধুরীর মৃত্যুর পর ১৯৮৮ সালে প্রথমে মিরাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। যাহা সারা দেশে তখন তিনিই ছিলেন প্রথম নারী ইউপি চেয়ারম্যান। পাশাপাশি তিনি দেশের প্রথম কোন নারী দুটি ইউনিয়ন পরিষদের তিনবার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করে গেছেন।
সেই থেকে রাজনীতিতে শুরু করেন। ১৯৯৩ সালে তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন।
শামছুন্নাহার চৌধুরী ৩ বার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি নানা সামাজিক দায়িত্ব পালন করেছেন।
পেয়েছেন অতিশ দীপঙ্কর জয়িতাসহ নানা পুরস্কার। হয়েছেন জেলার শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যান। কাজ করেছেন নারী উন্নয়নে।
তার মৃত্যুতে সুশীল সমাজ, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন শোক প্রকাশ করেছে।