বাহুবল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দুটি এ্যাম্বুলেন্স থাকলেও প্রায় ৯ মাস যাবত একটি এ্যাম্বুলেন্স অকেজো হয়ে পড়ে রয়েছে দীর্ঘদিন যাবত। যার ফলে চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন হতদরিদ্র রোগীরা।
জানা যায়, সাবেক সংরক্ষিত নারী সদস্য আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরীর আমলে অবহেলিত পাহাড়ি ও ভাটি অঞ্চলের জনগোষ্ঠীর চিকিৎসা সেবার কথা চিন্তা করে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কাছ একটি এ্যাম্বুলেন্স বাহুবলবাসীর জন্য বরাদ্দ নিয়ে আসেন।
কিন্তু ৯ মাস যাবত একটি এ্যাম্বুলেন্স অকেজো থাকার কারণে চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন হতদরিদ্র ও অবহেলিত রোগীরা।
এ নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা ফেসবুক সহ বিভিন্নভাবে প্রতিবাদ জানিয়ে অবলম্বে এ্যাম্বুলেন্সটি চালু করার দাবী জানিয়েছেন। সচেতন মহল সহ ভুক্তভোগী রোগী ও তাদের স্বজনরা জানান, আমরা অবহেলিত বাহুবলবাসীর জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দুটি এ্যাম্বুলেন্স থাকলেও জরুরী প্রয়োজনে সবসময় একটি এ্যাম্বুলেন্স পাওয়া যায়।
এছাড়াও সরকারি প্রথম এ্যাম্বুলেন্স চালক বকুল বাবু মারাত্মক রোগে আক্রান্ত। বকুল বাবু মারাত্মক সমস্যায় থাকা সত্বেও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নিয়মিত এ্যাম্বুলেন্স চালাচ্ছেন।
এব্যাপারে বাহুবল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পঃপঃ কর্মকর্তা বাবুল কুমার দাস জানান, যান্ত্রিক কারণে প্রায় ৯ মাস যাবত এ্যাম্বুলেন্সটি বন্ধ রয়েছে, আমাদের বরাদ্দ না থাকায় ড্রাইভারের বেতনও আটকে আছে। সমস্যা গুলো দ্রুত সমাধার জন্য ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।