সদ্য নিয়োগ পাওয়া সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল এবং অন্য চার নির্বাচন কমিশনার শপথ নিয়েছেন।
প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী পাঁচ নির্বাচন কমিশনারকে শপথবাক্য পাঠ করান। শপথ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মোহাম্মদ আলী আকবর। আজ রোববার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে আপিল বিভাগের বিচারপতিরা উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও ছিলেন সুপ্রিম কোর্ট ও নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা।
আগামীকাল (সোমবার) থেকে তারা নির্বাচন কমিশন ভবনে দায়িত্ব পালন শুরু করবেন। সেখানে সকালে তাদের বরণ করে নেওয়া হবে। দুপুর ১টায় সাংবাদিকদের ব্রিফ করার কথা রয়েছে।
রোববার (২৬ ফেব্রুয়ারি) অবসরপ্রাপ্ত জ্যেষ্ঠ সচিব কাজী হাবিবুল আউয়ালকে প্রধান করে গঠন করা হয় নতুন নির্বাচন কমিশন। তার নেতৃত্বে নতুন কমিশনে আরও চার কমিশনারের মধ্যে রয়েছেন অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ বেগম রাশিদা সুলতানা, অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবীব খান, অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর ও আনিছুর রহমান।
শপথ নিয়েছেন সদ্য নিয়োগ পাওয়া সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল এবং অন্য চার নির্বাচন কমিশনার। প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী পাঁচ নির্বাচন কমিশনারকে শপথবাক্য পাঠ করান। শপথ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মোহাম্মদ আলী আকবর।
রোববার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে শপথ অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে আপিল বিভাগের বিচারপতিরা উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও ছিলেন সুপ্রিম কোর্ট ও নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা।
আগামীকাল (সোমবার) থেকে তারা নির্বাচন কমিশন ভবনে দায়িত্ব পালন শুরু করবেন। সেখানে সকালে তাদের বরণ করে নেওয়া হবে। দুপুর ১টায় সাংবাদিকদের ব্রিফ করার কথা রয়েছে।
রোববার (২৬ ফেব্রুয়ারি) অবসরপ্রাপ্ত জ্যেষ্ঠ সচিব কাজী হাবিবুল আউয়ালকে প্রধান করে গঠন করা হয় নতুন নির্বাচন কমিশন। তার নেতৃত্বে নতুন কমিশনে আরও চার কমিশনারের মধ্যে রয়েছেন অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ বেগম রাশিদা সুলতানা, অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবীব খান, অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর ও আনিছুর রহমান।
প্রথম বারের মতো আইন অনুযায়ী গঠিত হয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। সংবিধানের ১১৮ (১) অনুচ্ছেদে দেওয়া ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি এ নিয়োগ দিয়েছেন বলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।
‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন, ২০২২’ অনুসারে নির্বাচন কমিশন গঠনে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের সার্চ কমিটি গঠন করে গত ৫ ফেব্রুয়ারি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। আইন অনুযায়ী রাষ্ট্রপতির কাছে সুপারিশ পেশ করতে কমিটিকে ১৫ কার্যদিবস সময় দেওয়া হয়। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সার্চ কমিটিকে সাচিবিক সহায়তা দেয়।
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নিয়ে দায়িত্ব নেওয়ার পরবর্তী পাঁচ বছর দেশের জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ের সব নির্বাচন পরিচালনা করে। গত ১৪ ফেব্রুয়ারি কে এম নূরুল হুদা কমিশনের মেয়াদ শেষ হয়।
সুত্রঃ জাগো নিউজ