হবিগঞ্জ ০৫:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo চুনারুঘাটের সাব-রেজিস্ট্রার কে নিয়ে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ Logo চুনারুঘাটে আলী আসকর-আয়মনা খাতুন শিক্ষা ট্রাস্টের মেধাবৃত্তি ও পুরস্কার বিতরণ Logo চুনারুঘাটের সাব-রেজিস্টার বিরুদ্ধে মানববন্ধনের প্রতিবাদে দলিল লেখক সমিতির প্রতিবাদ ও নিন্দা Logo চুনারুঘাটে সাব-রেজিস্ট্রারের অনিয়মের ও দুর্নীতি বিরুদ্ধে মানববন্ধন  Logo বিএনপি নেতা হুসাইন আলী রাজনের মৃত্যুতে সাবেক এমপি শাম্মী আক্তারের শোক Logo এবার উবাহাটায় প্রশাসনের অভিযান Logo সাবেক চেয়ারম্যান বিএনপি নেতা হুসাইন আলী রাজনের জানাজা সম্পন্ন Logo চুনারুঘাটে অবৈধভাবে বালু ও কাটার মহোৎসব :  ৩টি এস্কেভেটর ও ১০টি ড্রাম ট্রাক জব্দ Logo চুনারুঘাটে অবৈধ বালু উত্তোলনের বিরুদ্ধে উপজেলা প্রশাসনের অভিযান Logo চুনারুঘাটে ব্যারিস্টার ও প্রবাসী ৩ কৃতি সন্তানকে সংবর্ধনা দিয়েছে পদক্ষেপ গণপাঠাগার

চুনারুঘাটে ১৪৪ ধারা অমান্য করে দোকান দখলের চেষ্টা

চুনারুঘাট উপজেলার দুর্গাপুর বাজারে আদালতের জারি করা ১৪৪ ধারার নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে জোরপূর্বক ইকবাল হোসেন নামের এক নাবালকের সম্পত্তি দখলের অভিযোগ উঠেছে। ১৬ এপ্রিল জোরপূর্বক নির্মাণ শ্রমিক দের কে নিয়ে বিরোধীয় ভূমিতে দোকান নির্মাণ কাজ চালান অভিযুক্ত কামাল উদ্দিন, আরজু মিয়া গং রা। মামলা সুত্রে জানা যায়, ইকবাল হোসেন নামে ওই নাবালক চুনারুঘাট উপজেলার রঘুরামপুর গ্রামের মৃত হাজী আবুল হাসানের পুত্র। আবুল হোসেন মৃত্যুর আগে তার নাবালক পুত্র ইকবাল হোসেনের নামে রঘুরামপুর মৌজায় একটি স্থানে ৩ দাগে ১৯ শতক ও আরেকটি স্থানে বিভিন্ন দাগে ৩ শত ৩৮ শতক জমি হেবা করে দেন। এরমধ্যে উনিশ শতক জমি দুর্গাপুর বাজারে অবস্থিত। নাবালকের নামে থাকা মুল্যবান ওই জমিটি গায়ের জোরে হাতিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য বিভিন্নভাবে পাঁয়তারা করে আসছেন ইকবাল হোসেন এর নিকট আত্মীয় কামাল উদ্দিন, আরজু মিয়া, মানিক মিয়া, রায়হান মিয়া, রাজা মিয়া ও আব্দুল জলিল। এ অবস্থায় নাবালক ইকবাল হোসেনের মা মোছাঃ মিনারা খাতুন হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলা চলাকালীন বাদীর আবেদনের প্রেক্ষিতে উল্লেখিত ভূমিতে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখা ও আদালতের নির্দেশ ব্যতীত ওই ভূমিতে বিবাদীগন কোন রকম পরিবর্তন, নির্মাণ, খনন কাজ সহ প্রবেশ করতে পারবেন না বলে আদালতের আদেশের প্রেক্ষিতে চুনারুঘাট থানার এএসআই উত্তম কুমার গোপ ৮ এপ্রিল ১৪৪ ধারায় নোটিশ প্রদান করেন। কিন্তু ১৬ এপ্রিল হঠাৎই বিবাদীরা নির্মাণশ্রমিকদের কে নিয়ে ওই জায়গায় নির্মাণ কাজ চালানোর জন্য খনন করা শুরু করেন বলে অভিযোগ করেন বাদী মিনারা খাতুন। এ বিষয়ে জানতে চুনারুঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ এম আলী আশরাফের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, বিষয়টি আমি অবগত রয়েছি এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

খন্দকার আলাউদ্দিন

হ্যালো, আমি খন্দকার আলাউদ্দিন, আপনাদের চারিপাশের সংবাদ দিয়ে আমাদের সহযোগিতা করুন।
জনপ্রিয় সংবাদ

চুনারুঘাটের সাব-রেজিস্ট্রার কে নিয়ে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

চুনারুঘাটে ১৪৪ ধারা অমান্য করে দোকান দখলের চেষ্টা

আপডেট সময় ০১:৫৪:০৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২২

চুনারুঘাট উপজেলার দুর্গাপুর বাজারে আদালতের জারি করা ১৪৪ ধারার নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে জোরপূর্বক ইকবাল হোসেন নামের এক নাবালকের সম্পত্তি দখলের অভিযোগ উঠেছে। ১৬ এপ্রিল জোরপূর্বক নির্মাণ শ্রমিক দের কে নিয়ে বিরোধীয় ভূমিতে দোকান নির্মাণ কাজ চালান অভিযুক্ত কামাল উদ্দিন, আরজু মিয়া গং রা। মামলা সুত্রে জানা যায়, ইকবাল হোসেন নামে ওই নাবালক চুনারুঘাট উপজেলার রঘুরামপুর গ্রামের মৃত হাজী আবুল হাসানের পুত্র। আবুল হোসেন মৃত্যুর আগে তার নাবালক পুত্র ইকবাল হোসেনের নামে রঘুরামপুর মৌজায় একটি স্থানে ৩ দাগে ১৯ শতক ও আরেকটি স্থানে বিভিন্ন দাগে ৩ শত ৩৮ শতক জমি হেবা করে দেন। এরমধ্যে উনিশ শতক জমি দুর্গাপুর বাজারে অবস্থিত। নাবালকের নামে থাকা মুল্যবান ওই জমিটি গায়ের জোরে হাতিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য বিভিন্নভাবে পাঁয়তারা করে আসছেন ইকবাল হোসেন এর নিকট আত্মীয় কামাল উদ্দিন, আরজু মিয়া, মানিক মিয়া, রায়হান মিয়া, রাজা মিয়া ও আব্দুল জলিল। এ অবস্থায় নাবালক ইকবাল হোসেনের মা মোছাঃ মিনারা খাতুন হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলা চলাকালীন বাদীর আবেদনের প্রেক্ষিতে উল্লেখিত ভূমিতে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখা ও আদালতের নির্দেশ ব্যতীত ওই ভূমিতে বিবাদীগন কোন রকম পরিবর্তন, নির্মাণ, খনন কাজ সহ প্রবেশ করতে পারবেন না বলে আদালতের আদেশের প্রেক্ষিতে চুনারুঘাট থানার এএসআই উত্তম কুমার গোপ ৮ এপ্রিল ১৪৪ ধারায় নোটিশ প্রদান করেন। কিন্তু ১৬ এপ্রিল হঠাৎই বিবাদীরা নির্মাণশ্রমিকদের কে নিয়ে ওই জায়গায় নির্মাণ কাজ চালানোর জন্য খনন করা শুরু করেন বলে অভিযোগ করেন বাদী মিনারা খাতুন। এ বিষয়ে জানতে চুনারুঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ এম আলী আশরাফের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, বিষয়টি আমি অবগত রয়েছি এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।