হবিগঞ্জ ০১:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo চুনারুঘাটের এ.জেট.টি মডেল একাডেমির জমজ দুই বোনের এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ অর্জন Logo প্রাথমিকের স্কুলে পবিত্র আল-কোরআনের ভাস্কর্য Logo সুনামগঞ্জ-১ আসনে কেন্দ্রীয় সেচ্ছাসেবক দলের নেতা আসাদ মুরাদ তালুকদার প্রার্থী হিসেবে আলোচনায় Logo আজমিরীগঞ্জে ইঁদুরের বিষ খেয়ে যুবকের আত্মহত্যা Logo চুনারুঘাটে বিএনপির দুই প্রয়াত নেতা রাজন ও জলিলের করব জিয়ারত করলেন অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম Logo মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বিএনপি’র পতাকা তলে থেকেই মানুষের জন্য কাজ করতে চাই-সৈয়দ মোঃ ফয়সল Logo সিলেট রেঞ্জের শ্রেষ্ঠ কোর্ট ইন্সপেক্টর হলেন হবিগঞ্জের শেখ নাজমুল হক Logo চুনারুঘাটে পিতা নিখোঁজ: জীবিত উদ্ধারের দাবিতে প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন Logo সিলেট রেঞ্জে শ্রেষ্ঠ সার্কেল অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আশরাফুজ্জামান আশিক Logo সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানের দামী সেগুন গাছ চুরি

চুনারুঘাটে ১৪৪ ধারা অমান্য করে দোকান দখলের চেষ্টা

চুনারুঘাট উপজেলার দুর্গাপুর বাজারে আদালতের জারি করা ১৪৪ ধারার নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে জোরপূর্বক ইকবাল হোসেন নামের এক নাবালকের সম্পত্তি দখলের অভিযোগ উঠেছে। ১৬ এপ্রিল জোরপূর্বক নির্মাণ শ্রমিক দের কে নিয়ে বিরোধীয় ভূমিতে দোকান নির্মাণ কাজ চালান অভিযুক্ত কামাল উদ্দিন, আরজু মিয়া গং রা। মামলা সুত্রে জানা যায়, ইকবাল হোসেন নামে ওই নাবালক চুনারুঘাট উপজেলার রঘুরামপুর গ্রামের মৃত হাজী আবুল হাসানের পুত্র। আবুল হোসেন মৃত্যুর আগে তার নাবালক পুত্র ইকবাল হোসেনের নামে রঘুরামপুর মৌজায় একটি স্থানে ৩ দাগে ১৯ শতক ও আরেকটি স্থানে বিভিন্ন দাগে ৩ শত ৩৮ শতক জমি হেবা করে দেন। এরমধ্যে উনিশ শতক জমি দুর্গাপুর বাজারে অবস্থিত। নাবালকের নামে থাকা মুল্যবান ওই জমিটি গায়ের জোরে হাতিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য বিভিন্নভাবে পাঁয়তারা করে আসছেন ইকবাল হোসেন এর নিকট আত্মীয় কামাল উদ্দিন, আরজু মিয়া, মানিক মিয়া, রায়হান মিয়া, রাজা মিয়া ও আব্দুল জলিল। এ অবস্থায় নাবালক ইকবাল হোসেনের মা মোছাঃ মিনারা খাতুন হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলা চলাকালীন বাদীর আবেদনের প্রেক্ষিতে উল্লেখিত ভূমিতে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখা ও আদালতের নির্দেশ ব্যতীত ওই ভূমিতে বিবাদীগন কোন রকম পরিবর্তন, নির্মাণ, খনন কাজ সহ প্রবেশ করতে পারবেন না বলে আদালতের আদেশের প্রেক্ষিতে চুনারুঘাট থানার এএসআই উত্তম কুমার গোপ ৮ এপ্রিল ১৪৪ ধারায় নোটিশ প্রদান করেন। কিন্তু ১৬ এপ্রিল হঠাৎই বিবাদীরা নির্মাণশ্রমিকদের কে নিয়ে ওই জায়গায় নির্মাণ কাজ চালানোর জন্য খনন করা শুরু করেন বলে অভিযোগ করেন বাদী মিনারা খাতুন। এ বিষয়ে জানতে চুনারুঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ এম আলী আশরাফের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, বিষয়টি আমি অবগত রয়েছি এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

খন্দকার আলাউদ্দিন

হ্যালো, আমি খন্দকার আলাউদ্দিন, আপনাদের চার পাশের সংবাদ দিয়ে আমাদের সহযোগিতা করুন।

চুনারুঘাটের এ.জেট.টি মডেল একাডেমির জমজ দুই বোনের এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ অর্জন

চুনারুঘাটে ১৪৪ ধারা অমান্য করে দোকান দখলের চেষ্টা

আপডেট সময় ০১:৫৪:০৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২২

চুনারুঘাট উপজেলার দুর্গাপুর বাজারে আদালতের জারি করা ১৪৪ ধারার নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে জোরপূর্বক ইকবাল হোসেন নামের এক নাবালকের সম্পত্তি দখলের অভিযোগ উঠেছে। ১৬ এপ্রিল জোরপূর্বক নির্মাণ শ্রমিক দের কে নিয়ে বিরোধীয় ভূমিতে দোকান নির্মাণ কাজ চালান অভিযুক্ত কামাল উদ্দিন, আরজু মিয়া গং রা। মামলা সুত্রে জানা যায়, ইকবাল হোসেন নামে ওই নাবালক চুনারুঘাট উপজেলার রঘুরামপুর গ্রামের মৃত হাজী আবুল হাসানের পুত্র। আবুল হোসেন মৃত্যুর আগে তার নাবালক পুত্র ইকবাল হোসেনের নামে রঘুরামপুর মৌজায় একটি স্থানে ৩ দাগে ১৯ শতক ও আরেকটি স্থানে বিভিন্ন দাগে ৩ শত ৩৮ শতক জমি হেবা করে দেন। এরমধ্যে উনিশ শতক জমি দুর্গাপুর বাজারে অবস্থিত। নাবালকের নামে থাকা মুল্যবান ওই জমিটি গায়ের জোরে হাতিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য বিভিন্নভাবে পাঁয়তারা করে আসছেন ইকবাল হোসেন এর নিকট আত্মীয় কামাল উদ্দিন, আরজু মিয়া, মানিক মিয়া, রায়হান মিয়া, রাজা মিয়া ও আব্দুল জলিল। এ অবস্থায় নাবালক ইকবাল হোসেনের মা মোছাঃ মিনারা খাতুন হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলা চলাকালীন বাদীর আবেদনের প্রেক্ষিতে উল্লেখিত ভূমিতে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখা ও আদালতের নির্দেশ ব্যতীত ওই ভূমিতে বিবাদীগন কোন রকম পরিবর্তন, নির্মাণ, খনন কাজ সহ প্রবেশ করতে পারবেন না বলে আদালতের আদেশের প্রেক্ষিতে চুনারুঘাট থানার এএসআই উত্তম কুমার গোপ ৮ এপ্রিল ১৪৪ ধারায় নোটিশ প্রদান করেন। কিন্তু ১৬ এপ্রিল হঠাৎই বিবাদীরা নির্মাণশ্রমিকদের কে নিয়ে ওই জায়গায় নির্মাণ কাজ চালানোর জন্য খনন করা শুরু করেন বলে অভিযোগ করেন বাদী মিনারা খাতুন। এ বিষয়ে জানতে চুনারুঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ এম আলী আশরাফের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, বিষয়টি আমি অবগত রয়েছি এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।