হবিগঞ্জ ১২:০৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo চুনারুঘাটে বিএনপির দুই প্রয়াত নেতা রাজন ও জলিলের করব জিয়ারত করলেন অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম Logo মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বিএনপি’র পতাকা তলে থেকেই মানুষের জন্য কাজ করতে চাই-সৈয়দ মোঃ ফয়সল Logo সিলেট রেঞ্জের শ্রেষ্ঠ কোর্ট ইন্সপেক্টর হলেন হবিগঞ্জের শেখ নাজমুল হক Logo চুনারুঘাটে পিতা নিখোঁজ: জীবিত উদ্ধারের দাবিতে প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন Logo সিলেট রেঞ্জে শ্রেষ্ঠ সার্কেল অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আশরাফুজ্জামান আশিক Logo সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানের দামী সেগুন গাছ চুরি Logo চুনারুঘাটে দোকানের কর্মচারীকে মারধর ও লুটপাট: মামলা Logo ইসলামী আন্দোলনের মিরাশী ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড শাখার সম্মেলন ও ঈদ পুনর্মিলনী Logo যুবলীগ নেতা ভূমিখেকো নাসিরের বিরুদ্ধে সরকারি জমি দখলের অভিযোগ Logo চুনারুঘাট উপজেলা ছাত্র জমিয়তের কর্মী সম্মেলন ও কাউন্সিল সম্পন্ন

আমি জীবনে কোন অন্যায় কাজ করিনি, কাউকে করতে দিবো না-এমপি ব্যারিস্টার সুমন

হবিগঞ্জ ৪ আসনের সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন বলেন, আমি জীবনে কোনদিন অন্যায়মূলক কাজ করিনি,কাউকে অন্যায়মূলক কাজ করতে দেবো না।

তিনি বলেন ৩- মাসের মধ্যে মাধবপুর উপজেলা হাসপাতালকে নতুন রূপে দেখতে চাই। কোন সেবা গ্রহীতার অভিযোগ শুনতে চাইনা।

আজ শনিবার (২০ জানুয়ারি) দুপুরে মাধবপুর উপজেলা পরিষদ কনফারেন্স রুমে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।

তিনি আরো বলেন, আমার ব্যক্তিগত পছন্দ-অপছন্দের কোন লোক নেই। আমার কোন লোক থানায় গিয়ে তদবির করবে না। আমি হয়ত মাঝে মধ্যে থানায় গিয়ে খোঁজ নিতে পারি আমার উপজেলা কেমন আছে। আমি গাড়ি নয়, আমি পায়ে হেটে বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষের খোঁজ নিবো। প্রতিটি পাড়া মহল্লা আমার পরিচিত।

সুমন বলেন, আমি সংসদ সদস্য থাকাকালীন সময়ে আমার অর্ধেক সময় চলে যাবে সচিবালয়ে শুধু তদবির করতে। কারণ আমি জনগণকে কথা দিয়েছি আমি উন্নয়ন করব, আমি পবিবর্তন করব। দুইজন মন্ত্রী থাকার পরও যে কাজগুলো হয় নাই আমি সেই কাজগুলো করতে চাই

মাদক প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ধর্মঘর ইউনিয়নে নাকি মাদকের কারবার বেশি চলে। আজকের পর থেকে আমি আর একথা শুনতে চাই না।

এ সময় তিনি কৃষি বিভাগকে উদ্দেশ্য করে বলেন, পরিপত্র ছাড়া কোন ধরণের কাঠের গাছ লাগানো যাবে না। লাগানো মানে হচ্ছে একটা হরিলুট। দুই তিন বছর পরে কাটা হয়, এরপর এগুলা শেষ হয়ে যায়। এখন থেকে সরকারি পরিপত্রের পরে শুধু ফলের গাছ লাগাবেন। যাতে করে ভবিষ্যতে প্রতিটি মানুষের জন্য কাজে লাগে।
মতবিনিময় সভায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ.কে এম ফয়সাল এর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন মাধবপুর উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দ মোঃ শাহজান,সহকারী কমিশনার (ভূমি)রাহাত বিন কুতুব, পৌর মেয়র হাবিবুর রহমান মানিক,সাবেক মেয়র শাহ মোঃ মুসলিম,মাওলান এম জাকিউর রহমান সমাজসেবক মোঃ বরকত আলী,
ইউ/পি চেয়ারম্যানবৃন্দ, বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাগণ এবং সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

খন্দকার আলাউদ্দিন

হ্যালো, আমি খন্দকার আলাউদ্দিন, আপনাদের চার পাশের সংবাদ দিয়ে আমাদের সহযোগিতা করুন।
জনপ্রিয় সংবাদ

চুনারুঘাটে বিএনপির দুই প্রয়াত নেতা রাজন ও জলিলের করব জিয়ারত করলেন অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম

আমি জীবনে কোন অন্যায় কাজ করিনি, কাউকে করতে দিবো না-এমপি ব্যারিস্টার সুমন

আপডেট সময় ০৪:৫১:২৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৪

হবিগঞ্জ ৪ আসনের সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন বলেন, আমি জীবনে কোনদিন অন্যায়মূলক কাজ করিনি,কাউকে অন্যায়মূলক কাজ করতে দেবো না।

তিনি বলেন ৩- মাসের মধ্যে মাধবপুর উপজেলা হাসপাতালকে নতুন রূপে দেখতে চাই। কোন সেবা গ্রহীতার অভিযোগ শুনতে চাইনা।

আজ শনিবার (২০ জানুয়ারি) দুপুরে মাধবপুর উপজেলা পরিষদ কনফারেন্স রুমে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।

তিনি আরো বলেন, আমার ব্যক্তিগত পছন্দ-অপছন্দের কোন লোক নেই। আমার কোন লোক থানায় গিয়ে তদবির করবে না। আমি হয়ত মাঝে মধ্যে থানায় গিয়ে খোঁজ নিতে পারি আমার উপজেলা কেমন আছে। আমি গাড়ি নয়, আমি পায়ে হেটে বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষের খোঁজ নিবো। প্রতিটি পাড়া মহল্লা আমার পরিচিত।

সুমন বলেন, আমি সংসদ সদস্য থাকাকালীন সময়ে আমার অর্ধেক সময় চলে যাবে সচিবালয়ে শুধু তদবির করতে। কারণ আমি জনগণকে কথা দিয়েছি আমি উন্নয়ন করব, আমি পবিবর্তন করব। দুইজন মন্ত্রী থাকার পরও যে কাজগুলো হয় নাই আমি সেই কাজগুলো করতে চাই

মাদক প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ধর্মঘর ইউনিয়নে নাকি মাদকের কারবার বেশি চলে। আজকের পর থেকে আমি আর একথা শুনতে চাই না।

এ সময় তিনি কৃষি বিভাগকে উদ্দেশ্য করে বলেন, পরিপত্র ছাড়া কোন ধরণের কাঠের গাছ লাগানো যাবে না। লাগানো মানে হচ্ছে একটা হরিলুট। দুই তিন বছর পরে কাটা হয়, এরপর এগুলা শেষ হয়ে যায়। এখন থেকে সরকারি পরিপত্রের পরে শুধু ফলের গাছ লাগাবেন। যাতে করে ভবিষ্যতে প্রতিটি মানুষের জন্য কাজে লাগে।
মতবিনিময় সভায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ.কে এম ফয়সাল এর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন মাধবপুর উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দ মোঃ শাহজান,সহকারী কমিশনার (ভূমি)রাহাত বিন কুতুব, পৌর মেয়র হাবিবুর রহমান মানিক,সাবেক মেয়র শাহ মোঃ মুসলিম,মাওলান এম জাকিউর রহমান সমাজসেবক মোঃ বরকত আলী,
ইউ/পি চেয়ারম্যানবৃন্দ, বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাগণ এবং সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ।