হবিগঞ্জ ০২:০৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo ২২ দিন অন্ধকারে থাকার পর ব্যারিস্টার সুমনের সহযোগিতায় বিদ্যুৎ সংযোগ পেল ৩৪ টি পরিবার Logo মাধবপুরে আগুনে পুড়ে ছাই হলো মিলনের বেঁচে থাকার অবলম্বন Logo চুনারুঘাট উপজেলা নির্বাচনে ১৭ প্রার্থীর মনোনয়ন পত্র দাখিল Logo সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান সহ-ব্যবস্থাপনা কমিটি গঠন Logo বিদ্যুৎপৃষ্ঠে নিহতের পরিবারের পাশে ব্যারিস্টার সুমন-এমপি Logo টেকনাফের ব্যাবসায়ী ৫শ’ পিছ ইয়াবাসহ চুনারুঘাটে গ্রেপ্তার Logo চুনারুঘাটে তীব্র দাবদাহে সুপেয় পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ Logo শেখ হাসিনার আধুনিক চিন্তা ধারায় বদলে গেল কৃষিখাত, ব্যারিস্টার সুমন Logo কথায় কথায় বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক তাদের কাম কি? মানুষের টাকা মেরে দেয়া, ব্যারিস্টার সুমন Logo বাহুবলে অবৈধভাবে মাটি উত্তোলন, জরিমানা ৫০ হাজার টাকা
চুনারুঘাট-মাধবপুকে একটি পর্যটন নগরী বানাতে চাই।

১ সপ্তাহে পরিত্যক্ত একটি যাত্রী ছাউনিকে পর্যটনকেন্দ্রে রূপান্তরিত করলেন ব্যারিস্টার সুমন

মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যে দীর্ঘদিন পরিত্যক্ত থাকা চুনারুঘাটের চা-বাগান এলাকার একটি যাত্রী ছাউনিকে পর্যটনকেন্দ্রে রূপান্তরিত করেছেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন এমপি। এখন প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা পর্যটকরা যাত্রী ছাউনির সামনে দাঁড়িয়ে ছবি তুলে।

গত শনিবার নির্মাণ কাজ শেষে এটি উদ্বোধন করেছেন তিনি। এর পর থেকেই পর্যটকরা ছবি তুলে সোশ্যাল মিডিয়ায় জানান দিচ্ছেন। হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার সাতছড়ি সড়কের রামগঙ্গা চা বাগান মোড়ে এখন মানুষের ভিড় জমে উঠেছে।

জানা গেছে, ঢাকা সিলেট পুরাতন মহাসড়কের যান চলাচলের সময় দীর্ঘদিন আগে উপজেলার চা বাগান অধ্যুষিত রামগঙ্গা ব্রিজ মোড়ে স্থানীয় সরকারি বিভাগ একটি যাত্রী ছাউনি নির্মাণ করে।

বর্তমানে এ সড়কে দূরপাল্লার যান চলাচল না করলেও চুনারুঘাট মাধবপুরের লোকজন এবং সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান ও চা বাগানকে ঘিরে পর্যটকদের চলাচল বেড়েছে।

রামগঙ্গা মোড়ে দীর্ঘদিন ধরে পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে থাকা যাত্রী ছাউনিটি সম্প্রতি নজরে আসে সংসদ সদস্য ব্যরিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমনের। তিনি লাইভে এসে ঘোষণা দেন এটিকে পর্যটনকেন্দ্রে রূপান্তরের। ঘোষণার পর দিনই শুরু হয় কাজ।

আর্কিটেক্ট দ্বারা পরিকল্পনা করে মাত্র এক সপ্তাহে নির্মাণকাজ শেষ হয়। চারুকলার শিক্ষার্থীদের দিয়ে আঁকা হয় চা শ্রমিকদের জীবনচিত্র। চা পাতা চয়ন এবং তাদের জীবনচিত্র আঁকা শেষ হলে শনিবার তিনি এটি উদ্বোধন করেন।

ব্যারিস্টার সুমন বলেন, চুনারুঘাট ও মাধবপুরকে পর্যটনের নগরীতে পরিণত করতে আমি কাজ করছি। পরিত্যক্ত এ যাত্রী ছাউনিটি আমার নজরে আসার পর মনে হলো এখানে অনেক পর্যটক আসে।

এটা খারাপ দেখা যায়, তাই আমি সিদ্ধান্ত নিই প্রথমেই চুনারুঘাট থেকে মাধবপুর পর্যন্ত যাত্রী ছাউনিগুলোকে পর্যটনের উপযুক্ত করে তুলব। সেই হিসেবে এটিকে আর্কিটেক্ট দ্বারা পরিকল্পনা করে আমার নিজ অর্থায়নে প্রায় ৪ লাখ টাকা ব্যয় করে এটি নির্মাণ করেছি।

আপলোডকারীর তথ্য

খন্দকার আলাউদ্দিন

হ্যালো, আমি খন্দকার আলাউদ্দিন, আপনাদের চারিপাশের সংবাদ দিয়ে আমাদের সহযোগিতা করুন।
জনপ্রিয় সংবাদ

২২ দিন অন্ধকারে থাকার পর ব্যারিস্টার সুমনের সহযোগিতায় বিদ্যুৎ সংযোগ পেল ৩৪ টি পরিবার

চুনারুঘাট-মাধবপুকে একটি পর্যটন নগরী বানাতে চাই।

১ সপ্তাহে পরিত্যক্ত একটি যাত্রী ছাউনিকে পর্যটনকেন্দ্রে রূপান্তরিত করলেন ব্যারিস্টার সুমন

আপডেট সময় ১১:১৮:১৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৩ মার্চ ২০২৪

মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যে দীর্ঘদিন পরিত্যক্ত থাকা চুনারুঘাটের চা-বাগান এলাকার একটি যাত্রী ছাউনিকে পর্যটনকেন্দ্রে রূপান্তরিত করেছেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন এমপি। এখন প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা পর্যটকরা যাত্রী ছাউনির সামনে দাঁড়িয়ে ছবি তুলে।

গত শনিবার নির্মাণ কাজ শেষে এটি উদ্বোধন করেছেন তিনি। এর পর থেকেই পর্যটকরা ছবি তুলে সোশ্যাল মিডিয়ায় জানান দিচ্ছেন। হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার সাতছড়ি সড়কের রামগঙ্গা চা বাগান মোড়ে এখন মানুষের ভিড় জমে উঠেছে।

জানা গেছে, ঢাকা সিলেট পুরাতন মহাসড়কের যান চলাচলের সময় দীর্ঘদিন আগে উপজেলার চা বাগান অধ্যুষিত রামগঙ্গা ব্রিজ মোড়ে স্থানীয় সরকারি বিভাগ একটি যাত্রী ছাউনি নির্মাণ করে।

বর্তমানে এ সড়কে দূরপাল্লার যান চলাচল না করলেও চুনারুঘাট মাধবপুরের লোকজন এবং সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান ও চা বাগানকে ঘিরে পর্যটকদের চলাচল বেড়েছে।

রামগঙ্গা মোড়ে দীর্ঘদিন ধরে পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে থাকা যাত্রী ছাউনিটি সম্প্রতি নজরে আসে সংসদ সদস্য ব্যরিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমনের। তিনি লাইভে এসে ঘোষণা দেন এটিকে পর্যটনকেন্দ্রে রূপান্তরের। ঘোষণার পর দিনই শুরু হয় কাজ।

আর্কিটেক্ট দ্বারা পরিকল্পনা করে মাত্র এক সপ্তাহে নির্মাণকাজ শেষ হয়। চারুকলার শিক্ষার্থীদের দিয়ে আঁকা হয় চা শ্রমিকদের জীবনচিত্র। চা পাতা চয়ন এবং তাদের জীবনচিত্র আঁকা শেষ হলে শনিবার তিনি এটি উদ্বোধন করেন।

ব্যারিস্টার সুমন বলেন, চুনারুঘাট ও মাধবপুরকে পর্যটনের নগরীতে পরিণত করতে আমি কাজ করছি। পরিত্যক্ত এ যাত্রী ছাউনিটি আমার নজরে আসার পর মনে হলো এখানে অনেক পর্যটক আসে।

এটা খারাপ দেখা যায়, তাই আমি সিদ্ধান্ত নিই প্রথমেই চুনারুঘাট থেকে মাধবপুর পর্যন্ত যাত্রী ছাউনিগুলোকে পর্যটনের উপযুক্ত করে তুলব। সেই হিসেবে এটিকে আর্কিটেক্ট দ্বারা পরিকল্পনা করে আমার নিজ অর্থায়নে প্রায় ৪ লাখ টাকা ব্যয় করে এটি নির্মাণ করেছি।