হবিগঞ্জ ১০:৩১ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ মিরাশী ইউনিয়ন শাখার উদ্যোগে ঈদ পূণর্মিলনী Logo ঈদযাত্রায় মহাসড়কে পুলিশের টহল জোরদার, সিলেটবাসীর নির্বিঘ্ন ঘরে ফেরা Logo ঈদে অর্ধশতাধিক এতিমদের মুখে হাসি ফোটালেন ছাত্রদল নেতা আল সাইমুম আহাদ Logo চুনারুঘাটে বিশ্ব পরিবেশ দিবসে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচী পালন Logo মাধবপুরে ‎হাত ভেঙে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে প্রভাবশালী মহলের বিরুদ্ধে Logo মাধবপুরে বেড়েছে, মাদক ও ছিনতাইয়ের সন্ত্রাসে জনজীবন অতিষ্ঠ Logo টানা বৃষ্টিপাতে মাধবপুরে মহাসড়কসহ বিভিন্ন জায়গা প্লাবিত Logo চুনারুঘাটে পানিতে ডুবে ভাইবোনের এক সাথে মৃত্যু Logo চুনারুঘাটে তহশিলদার মইনুল ইসলামে সততার ঈর্ষান্বিত হয়ে সংবাদ প্রকাশ Logo চুনারুঘাটে ফের ২২ বাংলাদেশীকে পুশইন করেছে বিএসএফ
চুনারুঘাট-মাধবপুকে একটি পর্যটন নগরী বানাতে চাই।

১ সপ্তাহে পরিত্যক্ত একটি যাত্রী ছাউনিকে পর্যটনকেন্দ্রে রূপান্তরিত করলেন ব্যারিস্টার সুমন

মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যে দীর্ঘদিন পরিত্যক্ত থাকা চুনারুঘাটের চা-বাগান এলাকার একটি যাত্রী ছাউনিকে পর্যটনকেন্দ্রে রূপান্তরিত করেছেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন এমপি। এখন প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা পর্যটকরা যাত্রী ছাউনির সামনে দাঁড়িয়ে ছবি তুলে।

গত শনিবার নির্মাণ কাজ শেষে এটি উদ্বোধন করেছেন তিনি। এর পর থেকেই পর্যটকরা ছবি তুলে সোশ্যাল মিডিয়ায় জানান দিচ্ছেন। হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার সাতছড়ি সড়কের রামগঙ্গা চা বাগান মোড়ে এখন মানুষের ভিড় জমে উঠেছে।

জানা গেছে, ঢাকা সিলেট পুরাতন মহাসড়কের যান চলাচলের সময় দীর্ঘদিন আগে উপজেলার চা বাগান অধ্যুষিত রামগঙ্গা ব্রিজ মোড়ে স্থানীয় সরকারি বিভাগ একটি যাত্রী ছাউনি নির্মাণ করে।

বর্তমানে এ সড়কে দূরপাল্লার যান চলাচল না করলেও চুনারুঘাট মাধবপুরের লোকজন এবং সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান ও চা বাগানকে ঘিরে পর্যটকদের চলাচল বেড়েছে।

রামগঙ্গা মোড়ে দীর্ঘদিন ধরে পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে থাকা যাত্রী ছাউনিটি সম্প্রতি নজরে আসে সংসদ সদস্য ব্যরিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমনের। তিনি লাইভে এসে ঘোষণা দেন এটিকে পর্যটনকেন্দ্রে রূপান্তরের। ঘোষণার পর দিনই শুরু হয় কাজ।

আর্কিটেক্ট দ্বারা পরিকল্পনা করে মাত্র এক সপ্তাহে নির্মাণকাজ শেষ হয়। চারুকলার শিক্ষার্থীদের দিয়ে আঁকা হয় চা শ্রমিকদের জীবনচিত্র। চা পাতা চয়ন এবং তাদের জীবনচিত্র আঁকা শেষ হলে শনিবার তিনি এটি উদ্বোধন করেন।

ব্যারিস্টার সুমন বলেন, চুনারুঘাট ও মাধবপুরকে পর্যটনের নগরীতে পরিণত করতে আমি কাজ করছি। পরিত্যক্ত এ যাত্রী ছাউনিটি আমার নজরে আসার পর মনে হলো এখানে অনেক পর্যটক আসে।

এটা খারাপ দেখা যায়, তাই আমি সিদ্ধান্ত নিই প্রথমেই চুনারুঘাট থেকে মাধবপুর পর্যন্ত যাত্রী ছাউনিগুলোকে পর্যটনের উপযুক্ত করে তুলব। সেই হিসেবে এটিকে আর্কিটেক্ট দ্বারা পরিকল্পনা করে আমার নিজ অর্থায়নে প্রায় ৪ লাখ টাকা ব্যয় করে এটি নির্মাণ করেছি।

আপলোডকারীর তথ্য

খন্দকার আলাউদ্দিন

হ্যালো, আমি খন্দকার আলাউদ্দিন, আপনাদের চার পাশের সংবাদ দিয়ে আমাদের সহযোগিতা করুন।

ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ মিরাশী ইউনিয়ন শাখার উদ্যোগে ঈদ পূণর্মিলনী

চুনারুঘাট-মাধবপুকে একটি পর্যটন নগরী বানাতে চাই।

১ সপ্তাহে পরিত্যক্ত একটি যাত্রী ছাউনিকে পর্যটনকেন্দ্রে রূপান্তরিত করলেন ব্যারিস্টার সুমন

আপডেট সময় ১১:১৮:১৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৩ মার্চ ২০২৪

মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যে দীর্ঘদিন পরিত্যক্ত থাকা চুনারুঘাটের চা-বাগান এলাকার একটি যাত্রী ছাউনিকে পর্যটনকেন্দ্রে রূপান্তরিত করেছেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন এমপি। এখন প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা পর্যটকরা যাত্রী ছাউনির সামনে দাঁড়িয়ে ছবি তুলে।

গত শনিবার নির্মাণ কাজ শেষে এটি উদ্বোধন করেছেন তিনি। এর পর থেকেই পর্যটকরা ছবি তুলে সোশ্যাল মিডিয়ায় জানান দিচ্ছেন। হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার সাতছড়ি সড়কের রামগঙ্গা চা বাগান মোড়ে এখন মানুষের ভিড় জমে উঠেছে।

জানা গেছে, ঢাকা সিলেট পুরাতন মহাসড়কের যান চলাচলের সময় দীর্ঘদিন আগে উপজেলার চা বাগান অধ্যুষিত রামগঙ্গা ব্রিজ মোড়ে স্থানীয় সরকারি বিভাগ একটি যাত্রী ছাউনি নির্মাণ করে।

বর্তমানে এ সড়কে দূরপাল্লার যান চলাচল না করলেও চুনারুঘাট মাধবপুরের লোকজন এবং সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান ও চা বাগানকে ঘিরে পর্যটকদের চলাচল বেড়েছে।

রামগঙ্গা মোড়ে দীর্ঘদিন ধরে পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে থাকা যাত্রী ছাউনিটি সম্প্রতি নজরে আসে সংসদ সদস্য ব্যরিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমনের। তিনি লাইভে এসে ঘোষণা দেন এটিকে পর্যটনকেন্দ্রে রূপান্তরের। ঘোষণার পর দিনই শুরু হয় কাজ।

আর্কিটেক্ট দ্বারা পরিকল্পনা করে মাত্র এক সপ্তাহে নির্মাণকাজ শেষ হয়। চারুকলার শিক্ষার্থীদের দিয়ে আঁকা হয় চা শ্রমিকদের জীবনচিত্র। চা পাতা চয়ন এবং তাদের জীবনচিত্র আঁকা শেষ হলে শনিবার তিনি এটি উদ্বোধন করেন।

ব্যারিস্টার সুমন বলেন, চুনারুঘাট ও মাধবপুরকে পর্যটনের নগরীতে পরিণত করতে আমি কাজ করছি। পরিত্যক্ত এ যাত্রী ছাউনিটি আমার নজরে আসার পর মনে হলো এখানে অনেক পর্যটক আসে।

এটা খারাপ দেখা যায়, তাই আমি সিদ্ধান্ত নিই প্রথমেই চুনারুঘাট থেকে মাধবপুর পর্যন্ত যাত্রী ছাউনিগুলোকে পর্যটনের উপযুক্ত করে তুলব। সেই হিসেবে এটিকে আর্কিটেক্ট দ্বারা পরিকল্পনা করে আমার নিজ অর্থায়নে প্রায় ৪ লাখ টাকা ব্যয় করে এটি নির্মাণ করেছি।