হবিগঞ্জ ১০:৩২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo চুনারুঘাটে কৃষি জমি থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে যুবকের অর্থদণ্ড Logo চুনারুঘাটে ন্যাশনাল ট্রাভেলস্ ও আশরাফ ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরসের উদ্যোগে পবিত্র হজ্ব সেমিনার Logo চুনারুঘাটে ৮ম শ্রেণির ছাত্রকে মারপিট করে বাইসাইকেল ছিনতাই করে একদল কিশোর গ্যাংক Logo সৃষ্টি নাকি ধ্বংস : শিক্ষাঙ্গন যাচ্ছে কোন পথে?  Logo হবিগঞ্জে ক্রীড়া উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি সারাদেশ ও হবিগঞ্জে খেলার মাঠ দখলমুক্ত-সুরক্ষার দাবি ক্রিকেটারদের Logo মাধবপুরে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নাশকতা মামলায় আসামী হলেন ৬ সাংবাদিক! Logo দৈনিক আমাদের দেশ পাঠক ফোরামের পক্ষে নির্বাসিত সাংবাদিক অলিউল্লাহ নোমান কে সংবর্ধনা Logo সাংবাদিকতায় যদি সফলতা চান, তাহলে দিন শেষে ভাবেন-সিনিয়র সাংবাদিক আলমগীর হোসেন Logo গণবিপ্লবের মাধ্যমে আমরা মুক্ত হয়েছি- নির্বাসিত সাংবাদিক অলিউল্লাহ নোমান Logo সহকারি শিক্ষিকা সেলিনা আক্তার মাধবপুর উপজেলা শ্রেষ্ঠ শিক্ষিকা নির্বাচিত
চুনারুঘাট-মাধবপুকে একটি পর্যটন নগরী বানাতে চাই।

১ সপ্তাহে পরিত্যক্ত একটি যাত্রী ছাউনিকে পর্যটনকেন্দ্রে রূপান্তরিত করলেন ব্যারিস্টার সুমন

মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যে দীর্ঘদিন পরিত্যক্ত থাকা চুনারুঘাটের চা-বাগান এলাকার একটি যাত্রী ছাউনিকে পর্যটনকেন্দ্রে রূপান্তরিত করেছেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন এমপি। এখন প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা পর্যটকরা যাত্রী ছাউনির সামনে দাঁড়িয়ে ছবি তুলে।

গত শনিবার নির্মাণ কাজ শেষে এটি উদ্বোধন করেছেন তিনি। এর পর থেকেই পর্যটকরা ছবি তুলে সোশ্যাল মিডিয়ায় জানান দিচ্ছেন। হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার সাতছড়ি সড়কের রামগঙ্গা চা বাগান মোড়ে এখন মানুষের ভিড় জমে উঠেছে।

জানা গেছে, ঢাকা সিলেট পুরাতন মহাসড়কের যান চলাচলের সময় দীর্ঘদিন আগে উপজেলার চা বাগান অধ্যুষিত রামগঙ্গা ব্রিজ মোড়ে স্থানীয় সরকারি বিভাগ একটি যাত্রী ছাউনি নির্মাণ করে।

বর্তমানে এ সড়কে দূরপাল্লার যান চলাচল না করলেও চুনারুঘাট মাধবপুরের লোকজন এবং সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান ও চা বাগানকে ঘিরে পর্যটকদের চলাচল বেড়েছে।

রামগঙ্গা মোড়ে দীর্ঘদিন ধরে পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে থাকা যাত্রী ছাউনিটি সম্প্রতি নজরে আসে সংসদ সদস্য ব্যরিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমনের। তিনি লাইভে এসে ঘোষণা দেন এটিকে পর্যটনকেন্দ্রে রূপান্তরের। ঘোষণার পর দিনই শুরু হয় কাজ।

আর্কিটেক্ট দ্বারা পরিকল্পনা করে মাত্র এক সপ্তাহে নির্মাণকাজ শেষ হয়। চারুকলার শিক্ষার্থীদের দিয়ে আঁকা হয় চা শ্রমিকদের জীবনচিত্র। চা পাতা চয়ন এবং তাদের জীবনচিত্র আঁকা শেষ হলে শনিবার তিনি এটি উদ্বোধন করেন।

ব্যারিস্টার সুমন বলেন, চুনারুঘাট ও মাধবপুরকে পর্যটনের নগরীতে পরিণত করতে আমি কাজ করছি। পরিত্যক্ত এ যাত্রী ছাউনিটি আমার নজরে আসার পর মনে হলো এখানে অনেক পর্যটক আসে।

এটা খারাপ দেখা যায়, তাই আমি সিদ্ধান্ত নিই প্রথমেই চুনারুঘাট থেকে মাধবপুর পর্যন্ত যাত্রী ছাউনিগুলোকে পর্যটনের উপযুক্ত করে তুলব। সেই হিসেবে এটিকে আর্কিটেক্ট দ্বারা পরিকল্পনা করে আমার নিজ অর্থায়নে প্রায় ৪ লাখ টাকা ব্যয় করে এটি নির্মাণ করেছি।

আপলোডকারীর তথ্য

খন্দকার আলাউদ্দিন

হ্যালো, আমি খন্দকার আলাউদ্দিন, আপনাদের চারিপাশের সংবাদ দিয়ে আমাদের সহযোগিতা করুন।
জনপ্রিয় সংবাদ

চুনারুঘাটে কৃষি জমি থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে যুবকের অর্থদণ্ড

চুনারুঘাট-মাধবপুকে একটি পর্যটন নগরী বানাতে চাই।

১ সপ্তাহে পরিত্যক্ত একটি যাত্রী ছাউনিকে পর্যটনকেন্দ্রে রূপান্তরিত করলেন ব্যারিস্টার সুমন

আপডেট সময় ১১:১৮:১৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৩ মার্চ ২০২৪

মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যে দীর্ঘদিন পরিত্যক্ত থাকা চুনারুঘাটের চা-বাগান এলাকার একটি যাত্রী ছাউনিকে পর্যটনকেন্দ্রে রূপান্তরিত করেছেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন এমপি। এখন প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা পর্যটকরা যাত্রী ছাউনির সামনে দাঁড়িয়ে ছবি তুলে।

গত শনিবার নির্মাণ কাজ শেষে এটি উদ্বোধন করেছেন তিনি। এর পর থেকেই পর্যটকরা ছবি তুলে সোশ্যাল মিডিয়ায় জানান দিচ্ছেন। হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার সাতছড়ি সড়কের রামগঙ্গা চা বাগান মোড়ে এখন মানুষের ভিড় জমে উঠেছে।

জানা গেছে, ঢাকা সিলেট পুরাতন মহাসড়কের যান চলাচলের সময় দীর্ঘদিন আগে উপজেলার চা বাগান অধ্যুষিত রামগঙ্গা ব্রিজ মোড়ে স্থানীয় সরকারি বিভাগ একটি যাত্রী ছাউনি নির্মাণ করে।

বর্তমানে এ সড়কে দূরপাল্লার যান চলাচল না করলেও চুনারুঘাট মাধবপুরের লোকজন এবং সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান ও চা বাগানকে ঘিরে পর্যটকদের চলাচল বেড়েছে।

রামগঙ্গা মোড়ে দীর্ঘদিন ধরে পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে থাকা যাত্রী ছাউনিটি সম্প্রতি নজরে আসে সংসদ সদস্য ব্যরিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমনের। তিনি লাইভে এসে ঘোষণা দেন এটিকে পর্যটনকেন্দ্রে রূপান্তরের। ঘোষণার পর দিনই শুরু হয় কাজ।

আর্কিটেক্ট দ্বারা পরিকল্পনা করে মাত্র এক সপ্তাহে নির্মাণকাজ শেষ হয়। চারুকলার শিক্ষার্থীদের দিয়ে আঁকা হয় চা শ্রমিকদের জীবনচিত্র। চা পাতা চয়ন এবং তাদের জীবনচিত্র আঁকা শেষ হলে শনিবার তিনি এটি উদ্বোধন করেন।

ব্যারিস্টার সুমন বলেন, চুনারুঘাট ও মাধবপুরকে পর্যটনের নগরীতে পরিণত করতে আমি কাজ করছি। পরিত্যক্ত এ যাত্রী ছাউনিটি আমার নজরে আসার পর মনে হলো এখানে অনেক পর্যটক আসে।

এটা খারাপ দেখা যায়, তাই আমি সিদ্ধান্ত নিই প্রথমেই চুনারুঘাট থেকে মাধবপুর পর্যন্ত যাত্রী ছাউনিগুলোকে পর্যটনের উপযুক্ত করে তুলব। সেই হিসেবে এটিকে আর্কিটেক্ট দ্বারা পরিকল্পনা করে আমার নিজ অর্থায়নে প্রায় ৪ লাখ টাকা ব্যয় করে এটি নির্মাণ করেছি।