হবিগঞ্জ ০৮:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo ঈদযাত্রায় মহাসড়কে পুলিশের টহল জোরদার, সিলেটবাসীর নির্বিঘ্ন ঘরে ফেরা Logo ঈদে অর্ধশতাধিক এতিমদের মুখে হাসি ফোটালেন ছাত্রদল নেতা আল সাইমুম আহাদ Logo চুনারুঘাটে বিশ্ব পরিবেশ দিবসে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচী পালন Logo মাধবপুরে ‎হাত ভেঙে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে প্রভাবশালী মহলের বিরুদ্ধে Logo মাধবপুরে বেড়েছে, মাদক ও ছিনতাইয়ের সন্ত্রাসে জনজীবন অতিষ্ঠ Logo টানা বৃষ্টিপাতে মাধবপুরে মহাসড়কসহ বিভিন্ন জায়গা প্লাবিত Logo চুনারুঘাটে পানিতে ডুবে ভাইবোনের এক সাথে মৃত্যু Logo চুনারুঘাটে তহশিলদার মইনুল ইসলামে সততার ঈর্ষান্বিত হয়ে সংবাদ প্রকাশ Logo চুনারুঘাটে ফের ২২ বাংলাদেশীকে পুশইন করেছে বিএসএফ Logo মাধবপুরে ৪টি লাইসেন্স বিহীন করাতকল উচ্ছেদ অভিযান”

চুনারুঘাটে ৮ম শ্রেণির ছাত্রকে মারপিট করে বাইসাইকেল ছিনতাই করে একদল কিশোর গ্যাংক

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১২:৩০:৫৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ৬৩ বার পড়া হয়েছে

চুনারুঘাটের শাকির মোহাম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণি পড়ুয়া ছাত্র মাহদি হাসান সামি (১৫) কে কিশোর গ্যাংকের সদস্যরা মারপিট করে সাইকেল চিনিয়ে নিয়ে যায়। গতকাল রবিবার সকাল ৯টায় ওই শিক্ষার্থী স্কুলে যাওয়ার পথে পাইকুরা গ্রামের রাস্তায় এ ঘটনাটি ঘটে। সে পাট্টাশরিফ গ্রামের মৃত এনামুল হকের ছেলে।

স্থানীয় সূত্রে জানাযায়, প্রতিদিনের ন্যায় সামি বাইসাইকেলটি নিয়ে স্কুলে যাওয়ার জন্য রওনা হয়। পথিমধ্যে পাইকুরা নামক গ্রামস্থ রাস্তায় পৌঁছামাত্র একই গ্রামের আব্দুল মতিনের ছেলে রুমান মিয়া ও রফিক মিয়ার ছেলে ফাহিম মিয়া সহ আরো দুই তিনজন কিশোর গ্যাং সদ্য প্রথমে বাইসাইকেলটি ছিনিয়ে নেওয়ার জন্য তার পথ রোধ করে।

পরে সামি সাইকেল দিতে না চাইলে ফাহিম মিয়া তার হাতে থাকা লোহার রড দিয়া মাথায় আঘাত করে। তখন কিশোর গ্যাং এর সদস্য রুমান মিয়া সামীর অবস্থা খারাপ থেকে আহত অবস্থায় সামীকে চুনারুঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়া আসে এবং স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে বারান্দায় রেখে পালিয়ে যায়।

হাসপাতাল থেকে সামীর পরিবারে সদস্যকে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে হাসপাতানোর বারান্দা পরে রয়েছে বলে খরব পায়। তাৎক্ষনিক পরিবারের সদস্যরা খবর পেয়ে হাসপাতালে এসে আহত সামীর চিকিৎসারা করানো হয়।
এ বিষয়ে সামীর চাচা শামছুলক হক চুনারুঘাট উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর কিশোর গ্যাংক এর সদস্যদের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দায়ের করেন।

বর্তমানে আহত শিক্ষার্থী সামি চুনারুঘাট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থা ভর্তি রয়েছে।
এ বিষয়ে সামীর চাচা জানান, আমার ভাতিজা তার পিতা দুই বছর বয়স অবস্থায় রেখে আমার ভাই মারা যান। তার বিধবা মা এবং আমাদের আত্মীয় স্বজনদের সহযোগিতা নিয়ে ছেলেটির পড়াশোনা ছালিয়ে যাচ্ছে। আমরা প্রশাসনের কাছে ন্যায় বিচার চাই।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

খন্দকার আলাউদ্দিন

হ্যালো, আমি খন্দকার আলাউদ্দিন, আপনাদের চার পাশের সংবাদ দিয়ে আমাদের সহযোগিতা করুন।

ঈদযাত্রায় মহাসড়কে পুলিশের টহল জোরদার, সিলেটবাসীর নির্বিঘ্ন ঘরে ফেরা

চুনারুঘাটে ৮ম শ্রেণির ছাত্রকে মারপিট করে বাইসাইকেল ছিনতাই করে একদল কিশোর গ্যাংক

আপডেট সময় ১২:৩০:৫৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

চুনারুঘাটের শাকির মোহাম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণি পড়ুয়া ছাত্র মাহদি হাসান সামি (১৫) কে কিশোর গ্যাংকের সদস্যরা মারপিট করে সাইকেল চিনিয়ে নিয়ে যায়। গতকাল রবিবার সকাল ৯টায় ওই শিক্ষার্থী স্কুলে যাওয়ার পথে পাইকুরা গ্রামের রাস্তায় এ ঘটনাটি ঘটে। সে পাট্টাশরিফ গ্রামের মৃত এনামুল হকের ছেলে।

স্থানীয় সূত্রে জানাযায়, প্রতিদিনের ন্যায় সামি বাইসাইকেলটি নিয়ে স্কুলে যাওয়ার জন্য রওনা হয়। পথিমধ্যে পাইকুরা নামক গ্রামস্থ রাস্তায় পৌঁছামাত্র একই গ্রামের আব্দুল মতিনের ছেলে রুমান মিয়া ও রফিক মিয়ার ছেলে ফাহিম মিয়া সহ আরো দুই তিনজন কিশোর গ্যাং সদ্য প্রথমে বাইসাইকেলটি ছিনিয়ে নেওয়ার জন্য তার পথ রোধ করে।

পরে সামি সাইকেল দিতে না চাইলে ফাহিম মিয়া তার হাতে থাকা লোহার রড দিয়া মাথায় আঘাত করে। তখন কিশোর গ্যাং এর সদস্য রুমান মিয়া সামীর অবস্থা খারাপ থেকে আহত অবস্থায় সামীকে চুনারুঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়া আসে এবং স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে বারান্দায় রেখে পালিয়ে যায়।

হাসপাতাল থেকে সামীর পরিবারে সদস্যকে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে হাসপাতানোর বারান্দা পরে রয়েছে বলে খরব পায়। তাৎক্ষনিক পরিবারের সদস্যরা খবর পেয়ে হাসপাতালে এসে আহত সামীর চিকিৎসারা করানো হয়।
এ বিষয়ে সামীর চাচা শামছুলক হক চুনারুঘাট উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর কিশোর গ্যাংক এর সদস্যদের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দায়ের করেন।

বর্তমানে আহত শিক্ষার্থী সামি চুনারুঘাট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থা ভর্তি রয়েছে।
এ বিষয়ে সামীর চাচা জানান, আমার ভাতিজা তার পিতা দুই বছর বয়স অবস্থায় রেখে আমার ভাই মারা যান। তার বিধবা মা এবং আমাদের আত্মীয় স্বজনদের সহযোগিতা নিয়ে ছেলেটির পড়াশোনা ছালিয়ে যাচ্ছে। আমরা প্রশাসনের কাছে ন্যায় বিচার চাই।