হবিগঞ্জ ০৭:৩২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫, ১৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo চুনারুঘাটে বিএনপির দুই প্রয়াত নেতা রাজন ও জলিলের করব জিয়ারত করলেন অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম Logo মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বিএনপি’র পতাকা তলে থেকেই মানুষের জন্য কাজ করতে চাই-সৈয়দ মোঃ ফয়সল Logo সিলেট রেঞ্জের শ্রেষ্ঠ কোর্ট ইন্সপেক্টর হলেন হবিগঞ্জের শেখ নাজমুল হক Logo চুনারুঘাটে পিতা নিখোঁজ: জীবিত উদ্ধারের দাবিতে প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন Logo সিলেট রেঞ্জে শ্রেষ্ঠ সার্কেল অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আশরাফুজ্জামান আশিক Logo সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানের দামী সেগুন গাছ চুরি Logo চুনারুঘাটে দোকানের কর্মচারীকে মারধর ও লুটপাট: মামলা Logo ইসলামী আন্দোলনের মিরাশী ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড শাখার সম্মেলন ও ঈদ পুনর্মিলনী Logo যুবলীগ নেতা ভূমিখেকো নাসিরের বিরুদ্ধে সরকারি জমি দখলের অভিযোগ Logo চুনারুঘাট উপজেলা ছাত্র জমিয়তের কর্মী সম্মেলন ও কাউন্সিল সম্পন্ন

মাধবপুরে অসহায় ব্যক্তির জায়গা দখলের চেষ্টা ও জোর পূর্বক পুকুরে মাছ নেয়ার অভিযোগ

  • মোঃ এরশাদ আলী :
  • আপডেট সময় ০৫:০২:৫৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৩
  • ১৩৮ বার পড়া হয়েছে

হবিগঞ্জের মাধবপুরে এক অসহায় ব্যক্তির জায়গা দখলের চেষ্টা ও জোর পূর্বক পুকর থেকে মাছ ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী বাদি হয়ে হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে একটি মামলা দায়ের করেনর।

বিজ্ঞ আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে বিষয়টি তদন্ত করে দেখার জন্য মাধবপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার ( ভুমি) কে নির্দেশ প্রদান করেন।

মামলার সুত্রে জানা যায়, মাধবপুর উপজেলার আদাঐর ইউপির ঘিলাতলী গ্রামের মৃত দেওয়ান সিরাজুল ইসলামের ছেলে দেওয়ান লোকমান হোসাইনের বাড়ি ও জায়গা জোর পূর্বক দখল করার চেষ্টা করছে একই গ্রামের মৃত ময়না মুন্সির ছেলে আবু ছায়েদ ও তার ছেলেরা।
আবু ছায়েদ ও তার ছেলেরা দেওয়ান লোকমান হোসাইনের পুকর থেকে জোর পূর্বক মাছ মেরে নিয়ে যাওয়ারও অভিযোগ রয়েছে।

এ ঘটনায় দেওয়ান লোকমান হোসাইন বাদি হয়ে হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে আবু ছায়েদ সহ ৫ জনের নাম উল্লেখ করে একটি মামলা করেন ( মামলা নং-১৩৭/২২)।

বিজ্ঞ আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে সহকারী কমিশনার (ভুমি) মাধবপুর সার্ভেয়ার দিয়ে সরজমিন তদন্ত করে দখল সংক্রান্ত বিষয়ে প্রতিবেদন দিতে আদেশ দেন।
আদালতের নিদেশে সাভেয়ার শহীদুল ইসলাম একটি প্রতিবেতন দাখিল করেন।

প্রতিবেদনে তিনি উল্লেখ করেন পুকর নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে বিরোধ চলমান আছে এবং বর্ণিত মামলার পূর্বে প্রথম পক্ষ অর্থাৎ দেওয়ান লোকমান হোসাইনের দখলে ছিল। প্রথম পক্ষের দখলে থাকলেও আসামী পক্ষ জোর পূর্বক মাছ মেরে নিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ করেন লোকমান হোসাইন।

লোকমান হোসাইন জানান, তিনি জীবিকার তাগিদে ঢাকাতে একটি বেসরকারি চাকুরি করেন। বাড়িতে তার স্ত্রী থাকেন । আসামীরা এলাকায় শক্তিশালী ও লাঠিয়াল হওয়ায় জোর পূর্বক মাছ ধরে নিয়ে যায়।

এই ঘটনায় তিনি প্রশাসনের সহযোগীতা কামনা করেন। অপরদিকে আবু ছায়েদ জানান, এই সব ঘটনা সত্যি নয়

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

খন্দকার আলাউদ্দিন

হ্যালো, আমি খন্দকার আলাউদ্দিন, আপনাদের চার পাশের সংবাদ দিয়ে আমাদের সহযোগিতা করুন।
জনপ্রিয় সংবাদ

চুনারুঘাটে বিএনপির দুই প্রয়াত নেতা রাজন ও জলিলের করব জিয়ারত করলেন অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম

মাধবপুরে অসহায় ব্যক্তির জায়গা দখলের চেষ্টা ও জোর পূর্বক পুকুরে মাছ নেয়ার অভিযোগ

আপডেট সময় ০৫:০২:৫৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৩

হবিগঞ্জের মাধবপুরে এক অসহায় ব্যক্তির জায়গা দখলের চেষ্টা ও জোর পূর্বক পুকর থেকে মাছ ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী বাদি হয়ে হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে একটি মামলা দায়ের করেনর।

বিজ্ঞ আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে বিষয়টি তদন্ত করে দেখার জন্য মাধবপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার ( ভুমি) কে নির্দেশ প্রদান করেন।

মামলার সুত্রে জানা যায়, মাধবপুর উপজেলার আদাঐর ইউপির ঘিলাতলী গ্রামের মৃত দেওয়ান সিরাজুল ইসলামের ছেলে দেওয়ান লোকমান হোসাইনের বাড়ি ও জায়গা জোর পূর্বক দখল করার চেষ্টা করছে একই গ্রামের মৃত ময়না মুন্সির ছেলে আবু ছায়েদ ও তার ছেলেরা।
আবু ছায়েদ ও তার ছেলেরা দেওয়ান লোকমান হোসাইনের পুকর থেকে জোর পূর্বক মাছ মেরে নিয়ে যাওয়ারও অভিযোগ রয়েছে।

এ ঘটনায় দেওয়ান লোকমান হোসাইন বাদি হয়ে হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে আবু ছায়েদ সহ ৫ জনের নাম উল্লেখ করে একটি মামলা করেন ( মামলা নং-১৩৭/২২)।

বিজ্ঞ আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে সহকারী কমিশনার (ভুমি) মাধবপুর সার্ভেয়ার দিয়ে সরজমিন তদন্ত করে দখল সংক্রান্ত বিষয়ে প্রতিবেদন দিতে আদেশ দেন।
আদালতের নিদেশে সাভেয়ার শহীদুল ইসলাম একটি প্রতিবেতন দাখিল করেন।

প্রতিবেদনে তিনি উল্লেখ করেন পুকর নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে বিরোধ চলমান আছে এবং বর্ণিত মামলার পূর্বে প্রথম পক্ষ অর্থাৎ দেওয়ান লোকমান হোসাইনের দখলে ছিল। প্রথম পক্ষের দখলে থাকলেও আসামী পক্ষ জোর পূর্বক মাছ মেরে নিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ করেন লোকমান হোসাইন।

লোকমান হোসাইন জানান, তিনি জীবিকার তাগিদে ঢাকাতে একটি বেসরকারি চাকুরি করেন। বাড়িতে তার স্ত্রী থাকেন । আসামীরা এলাকায় শক্তিশালী ও লাঠিয়াল হওয়ায় জোর পূর্বক মাছ ধরে নিয়ে যায়।

এই ঘটনায় তিনি প্রশাসনের সহযোগীতা কামনা করেন। অপরদিকে আবু ছায়েদ জানান, এই সব ঘটনা সত্যি নয়