বঙ্গবন্ধু কন্যার নেতৃত্বে দেশের উন্নয়ন দেখে এক দল মানুষ মনে কষ্ট পায়। পরাজিত শক্তির ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে বঙ্গবন্ধুর তনয়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ দেশের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল এ দেশের মানুষ সুখ-শান্তিতে বসবাস করবে। বঙ্গবন্ধুর কন্যা সেই লালিত স্বপ্ন পূরণ করেছেন। দেশের নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ করে বিশ্ববাসীক অবাক করে দিয়েছেন। ঢাকায় মেট্রোরেল করে বাংলাদেশ আধুনিক যোগাযোগ ব্যবহারে মাইলফলক সৃষ্টি করেছেন বঙ্গবন্ধুর কন্যা। কৃষি হচ্ছে এ দেশের প্রাণ। কৃষক বাঁচলে বাঁচবে দেশ। কৃষকদের মাঝে সরকার বিনামূল্যে সার, বীজ ও কৃষি যন্ত্রপাতি বিতরণ সরবরাহ করায় এখন বাংলাদেশ আধুনিক কৃৃষি যান্ত্রিককরণ সৃষ্টি হয়েছে। ৭১ সালে যারা মুক্তিযুদ্ধের বিরাধীতা করেছে এই অপশক্তিটি ৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর সপরিবারকে হত্যা করেছে। বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধুর কন্যা দিন রাত নিরলসভাবে কাজ কর যাচ্ছেন। ৭১ এর এই পরাজিত শক্তি এখনও দেশ ও মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবাধের বিরুদ্ধে দেশ বিদেশে ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। এই অপশক্তি আবার ক্ষমতায় এলে বাংলাদেশ একটি লুটপাটের রাজ্যে পরিণত হবে। তাই এই অপশক্তি সম্পর্কে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আজ (২৯ ডিসেম্বর) বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় মাধবপুর উপজলা পরিষদ হলরুমে উপজলা প্রশাসন কর্তৃক আয়াজিত কৃষকদের মাঝে কষি যন্ত্রপাতি সরবরাহ, প্রতিবন্ধীদের মধ্যে অনুদান ও নারীদর মধ্যে প্রশিক্ষণের চেক বিতরণকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিমান পরিবহণ ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব এড. মাহবুব আলী উপরোক্ত কথাগুলো বলেন। সভায় উপজলা নির্বাহী অফিসার মনজুর আহ্সানের সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, মাধবপুর পৌর মেয়র আলহাজ্ব হাবিবুর রহমান মানিক, উপজলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আতিকুর রহমান আতিক, উপজলা আওয়ামীলীগর যুগ্ম সম্পাদক মোঃ তাজুল ইসলাম, মাধবপুর উপজলা প্রেসক্লাবের আহায়ক মোঃ এরশাদ আলী, মাধবপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সাবির হাসান, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বেনু মাধব রায়, শেখ মাজাহিদ বিন ইসলাম, উপজলা আওয়ামীলীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক এড. মোহিত মিয়া, পৌর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক শ্রীধাম দাশগুপ্ত, কৃষি কর্মকর্তা আল মামুন হাসান, চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান, মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক, সমাজসেবা কর্মকর্তা মোঃ আশ্রাফ আলী প্রমুখ।
পরে প্রতিমন্ত্রী বুল্লা ইউনিয়নের বরগে ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকা ব্যয়ে আরসিসি গার্ডার ব্রীজ, বোয়ালিয়া খালের উপর ৩ কোটি ৮৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ব্রীজ এবং ধর্মঘর ইউনিয়নের ফতেহপুরে সোনাই নদীর উপর ২ কোটি ৪৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ব্রীজের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন।