মীর জুবায়ের আলমঃ
চুনারুঘাট উপজেলা ১লা মার্চ, ২০১৮ সালে সর্বজন শ্রদ্ধেয় শহীদ আলহাজ্ব আবুল হোসেন আকল মিয়াকে ভোরে ফজর নামাজের মসজিদে যাওয়া সময় সন্ত্রাসীরা এলোপাথারি আঘাত করে পরে তিনি শাহাদাত করেন। আজ (১ মার্চ) বিকাল ৩টায় পারিবারিক কবরস্থানে পাশে মাঠে আহলে সুন্নাত আল জামাতের উদ্যোগ হাজারো মানুষ উপস্থিতিতে ৪র্থ শাহাদাৎবার্ষিকী উদযাপন করা হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন চুনারুঘাট উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল কাদির লষ্কর মোওলানা আলী মুহাম্মদ চৌধুরী চুনারুঘাট বাজার ব্যবসায়ীর সহ সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান মাসুক।সহ সর্বস্তরে জন সাধারণ উপস্থিতি ছিলেন। বার্ষিকী আলোচনা সভায় আহলে সুন্নাত আল জামাতের নেতা কর্মী বলেন দীর্ঘ ৪বছর হল আবুল হোসেন আকল মিয়া কে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে ।আজ পযন্ত পিবিআই সেই হত্যা মামলার তদন্ত পতিবেদন আদালতে জমা দিতে পারেনি।অথচ এ সকরকারের আমলে অনেক চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার আসামীদের সনাক্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দিয়ে হত্যা কান্ডের বিচার হয়েছে ।কেন সেই মামলার প্রতিবেদন এখন পযন্ত আদালতের জমা দেওয়া হয়নি।প্রতিবেদন জমা দিতে বিলম্ব হচ্ছে কেন।কে এমন দাপটশালী নেতারা হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত রয়েছে। এ সাধারণ মানুষ এ মামলার বিচার নিয়ে অনেক প্রশ্ন আসছে। মরহুম আবুল হোসেন আকল মিয়ার বড় ছেলে এডভোকেট নাজমুল ইসলাম বকুল বলেন, বাবার হত্যার বিচারের জন্য আমি আইন মন্ত্রী,সরাষ্টমন্ত্রীসহ পিবিআই উর্দ্ধতন কতৃপক্ষ সাথে যোগাযোগ করে আসছি।কিন্তূ কবে যে হত্যাকারী বিচার হবে এক আল্লাহই ভাল জানেন। এখন একমাত্র আল্লাহই আমার বাবার হত্যাকাণ্ডে আসামীদের কে বিচারের মুখোমুখি করা সম্ভব। মামলার বিষয়ে হবিগঞ্জ পিবিআই নিকট জানতে চাইলে তারা বলেন অতি শীগ্রই মামলাটি তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে জমা দেওয়া হবে।কোন অপরাধীকে ছাড় দেওয়া হবে না।